মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পারিবারিক কলহের জের

ঈদের দিন স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

প্রতীকী ছবি

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় ঈদুল আজহার দিন সকালে পারিবারিক কলহের জেরে এ্যামি বেগম (১৯) নামে এক গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামী হাসিবুলের বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকেই হাসিবুল পলাতক রয়েছেন।

শনিবার (৭ জুন) ঈদুল আজহার দিন সকালে উপজেলার কুচলিবাড়ি ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।

এ্যামি বেগম একই ইউনিয়নের বাসিন্দা ইসরাক হোসেনের মেয়ে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই স্বামী হাসিবুলের সঙ্গে এ্যামি বেগমের পারিবারিক বিষয় নিয়ে মনোমালিন্য চলছিল। এর জের ধরে শুক্রবার সকালে হাসিবুল তার স্ত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে পালিয়ে যান বলে অভিযোগ পরিবারের। পরে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাটি জানতে পেরে পাটগ্রাম থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে এবং সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।

এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।

তিনি বলেন, ঘটনার পর থেকেই মূল অভিযুক্ত হাসিবুলকে গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের অভিযান চলছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।

জনপ্রিয়

মরহুম মোসলেম উদ্দিন মাস্টারের স্মরণে বার্ষিক ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল

পারিবারিক কলহের জের

ঈদের দিন স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

প্রকাশের সময় : ০১:১৫:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ জুন ২০২৫

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলায় ঈদুল আজহার দিন সকালে পারিবারিক কলহের জেরে এ্যামি বেগম (১৯) নামে এক গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামী হাসিবুলের বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকেই হাসিবুল পলাতক রয়েছেন।

শনিবার (৭ জুন) ঈদুল আজহার দিন সকালে উপজেলার কুচলিবাড়ি ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।

এ্যামি বেগম একই ইউনিয়নের বাসিন্দা ইসরাক হোসেনের মেয়ে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই স্বামী হাসিবুলের সঙ্গে এ্যামি বেগমের পারিবারিক বিষয় নিয়ে মনোমালিন্য চলছিল। এর জের ধরে শুক্রবার সকালে হাসিবুল তার স্ত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করে পালিয়ে যান বলে অভিযোগ পরিবারের। পরে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাটি জানতে পেরে পাটগ্রাম থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে এবং সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।

এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের কারণেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।

তিনি বলেন, ঘটনার পর থেকেই মূল অভিযুক্ত হাসিবুলকে গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের অভিযান চলছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।