সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

চার দিনের সরকারি সফরে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার (৯ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা এবং তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি লন্ডনের উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

গত ৪ জুন ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রুহুল আলম সিদ্দিক এই সফর সম্পর্কে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, প্রধান উপদেষ্টাকে রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি দেয়া হবে এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

সফরকালে অধ্যাপক ইউনূস কমনওয়েলথ এবং আন্তর্জাতিক সমুদ্র সংস্থার (আইএমও) মহাসচিবদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সেখানে তিনি বাংলাদেশের বৃহত্তর আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরবেন। তিনি ১১ জুন রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স, চ্যাথাম হাউসে একটি বিশেষ ভাষণ দেবেন।

বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কের গভীরতা রয়েছে। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার এবং দেশটির বৃহত্তম প্রবাসী জনগণের আবাসস্থল।

ড. ইউনূসের এই সফরের মধ্য দিয়ে দু’দেশের সম্পর্ক নতুন করে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে বলে মত বিশ্লেষকদের। সেইসাথে অর্থনীতি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের মতো ক্ষেত্রগুলো আরও ঘনিষ্ঠ হবে বলেও আশা করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, আগামী ১৪ জুন সফর শেষে প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

জনপ্রিয়

শার্শার বাগআঁচড়ায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া-মাহফিল 

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ১০:২৩:১২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫

চার দিনের সরকারি সফরে যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার (৯ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা এবং তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী এমিরেটস এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি লন্ডনের উদ্দেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।

গত ৪ জুন ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রুহুল আলম সিদ্দিক এই সফর সম্পর্কে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, প্রধান উপদেষ্টাকে রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুমতি দেয়া হবে এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

সফরকালে অধ্যাপক ইউনূস কমনওয়েলথ এবং আন্তর্জাতিক সমুদ্র সংস্থার (আইএমও) মহাসচিবদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। সেখানে তিনি বাংলাদেশের বৃহত্তর আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরবেন। তিনি ১১ জুন রয়্যাল ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স, চ্যাথাম হাউসে একটি বিশেষ ভাষণ দেবেন।

বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কের গভীরতা রয়েছে। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার এবং দেশটির বৃহত্তম প্রবাসী জনগণের আবাসস্থল।

ড. ইউনূসের এই সফরের মধ্য দিয়ে দু’দেশের সম্পর্ক নতুন করে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে বলে মত বিশ্লেষকদের। সেইসাথে অর্থনীতি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের মতো ক্ষেত্রগুলো আরও ঘনিষ্ঠ হবে বলেও আশা করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, আগামী ১৪ জুন সফর শেষে প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।