সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আ. লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে, তখনই সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে: কচি

ইসমাইল ইমন, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি 
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন বাকশালের জনক শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি চারটি মিডিয়া ছাড়া সকল সংবাদপত্র বন্ধ করে দিয়েছিল। তখন শত শত সংবাদকর্মী বেকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করেছে। তাদের সাথে আমিও চাকরি হারিয়েছিলাম। আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় এসেছে, ততবার সংবাদপত্রের উপর কালো ছায়া নেমে এসেছে। বিগত ১৬ বছর হাসিনা সরকার সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের নামে নিজেদের সেবাদাস তৈরি করেছিল। ৫ আগস্ট জুলাই বিপ্লবের পর গণমাধ্যম যে স্বাধীনতা ভোগ করছে তা নজিরবিহীন।
তিনি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা মানে এই নয় যে, দেশের স্বাধীনতা, সার্ভৌমত্ব রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সামাজিক সুরক্ষা বিঘ্নিত করা। রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সংবাদপত্র ও গণমাধ্যম কর্মীরা দেশের স্বাধীনতা, সার্ভৌমত্ব রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সামাজিক সুরক্ষা এবং সাধারণ মানুষের মতপ্রকাশের অধিকারকে নিশ্চিত করার পক্ষেই কাজ করবে।
মঙ্গলবার (১৬ জুন) সংবাদপত্রের কালো দিবস উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন-সিএমইউজের উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দৈনিক দিনকালের চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান হাসান মুকুলের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের অন্তবর্তীকালীন কমিটির সদস্য মুস্তফা নঈম, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহবুবুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সালেহ নোমান, বাসসের বিশেষ প্রতিনিধি মিয়া মোহাম্মদ আরিফ, সিনিয়র সাংবাদিক ওয়াহিদ জামান, কামরুল হুদা, আমার দেশের ব্যুরো প্রধান সোহাগ কুমার বিশ্বাস, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের স্টাফ রিপোর্টার ইমরান এমি, দৈনিক রূপালি বাংলাদেশের ব্যুরো প্রধান জালাল উদ্দীন সাগর, দৈনিক পূর্বদেশের স্টাফ ফটোগ্রাফার জাহিদ তালুকদার প্রমুখ।
জনপ্রিয়

ঢাকা-করাচি সরাসরি ফ্লাইট চালু জানুয়ারিতে

আ. লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে, তখনই সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে: কচি

প্রকাশের সময় : ০৩:৪১:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
ইসমাইল ইমন, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি 
চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন বাকশালের জনক শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি চারটি মিডিয়া ছাড়া সকল সংবাদপত্র বন্ধ করে দিয়েছিল। তখন শত শত সংবাদকর্মী বেকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করেছে। তাদের সাথে আমিও চাকরি হারিয়েছিলাম। আওয়ামী লীগ যতবার ক্ষমতায় এসেছে, ততবার সংবাদপত্রের উপর কালো ছায়া নেমে এসেছে। বিগত ১৬ বছর হাসিনা সরকার সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের নামে নিজেদের সেবাদাস তৈরি করেছিল। ৫ আগস্ট জুলাই বিপ্লবের পর গণমাধ্যম যে স্বাধীনতা ভোগ করছে তা নজিরবিহীন।
তিনি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা মানে এই নয় যে, দেশের স্বাধীনতা, সার্ভৌমত্ব রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সামাজিক সুরক্ষা বিঘ্নিত করা। রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সংবাদপত্র ও গণমাধ্যম কর্মীরা দেশের স্বাধীনতা, সার্ভৌমত্ব রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সামাজিক সুরক্ষা এবং সাধারণ মানুষের মতপ্রকাশের অধিকারকে নিশ্চিত করার পক্ষেই কাজ করবে।
মঙ্গলবার (১৬ জুন) সংবাদপত্রের কালো দিবস উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন-সিএমইউজের উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
দৈনিক দিনকালের চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান হাসান মুকুলের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের অন্তবর্তীকালীন কমিটির সদস্য মুস্তফা নঈম, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহবুবুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সালেহ নোমান, বাসসের বিশেষ প্রতিনিধি মিয়া মোহাম্মদ আরিফ, সিনিয়র সাংবাদিক ওয়াহিদ জামান, কামরুল হুদা, আমার দেশের ব্যুরো প্রধান সোহাগ কুমার বিশ্বাস, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের স্টাফ রিপোর্টার ইমরান এমি, দৈনিক রূপালি বাংলাদেশের ব্যুরো প্রধান জালাল উদ্দীন সাগর, দৈনিক পূর্বদেশের স্টাফ ফটোগ্রাফার জাহিদ তালুকদার প্রমুখ।