মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যশোরে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দেওয়ার নামে প্রতারণা, আটক ২

  • যশোর অফিস 
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৩৮:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
  • ৪৬

প্রতীকী ছবি।

যশোর অফিস 

পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের চালান কপি এডিট করে প্রতারনার অভিযোগে রাইটার গোলাম কিবরিয়া সজিবকে (২৭) সহযোগিসহ আটক করেছে পুলিশ। সজিব সদর উপজেলার তীরেরহাট গ্রামের বর্তমানে শহরের পুরাতন কসবা রায়পাড়া কঁাঠালতলা এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে। তার সহযোগির নাম নাহিদ শাহরিয়ার (২৮)। তিনি ঝিকরগাছা উপজেলার পারবাজার (থানার মোড়) এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে।

কোতয়ালি থানার এসআই হামিদুর রহমান জানিয়েছেন,শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়ার কাজী রবিউল ইসলামে ছেলে কাজী ইব্রাহিম হোসেন (১৯) সৌদি আরবে যাবেন বলে থানায় পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের আবেদন করেন। গত ১৪ জুন রাতে আসামি সজিবের চৌরাস্তার মোড়ের কম্পিউটারের দোকানে বসে আবেদন করেন। আবেদনের এক কপি  কাজী রবিউল আলমের হাতে দেয়া হয়। তিনি বিষয়টি তদন্ত করতে কাজী রবিউল আলমের কাছে যান। সেখানে গিয়ে জানতে পারেন তিনি (পুলিশ) যান এনেছে তাতে তার ছেলের নাম নেয়। পরে তিনি দোকানে গিয়ে সজিবের কাছে যান এবং কম্পিউটার চেক করে দেখেন ইব্রাহিমের স্থানে এডিট করে নাহিদ শাহরিয়ারের নাম রয়েছে। তিনি গত মঙ্গলবার রাতে ওই কম্পিউটার জব্দ করেন। পরে ঝিকগাছায় গিয়ে নাহিদ শাহরিয়ারকে আটক করেন। তার কাছে থাকা কপি দেখে তিনি বুঝতে পারেন প্রতারনা করে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নেয়ার জন্য নাহিদ আসামি সজিবের সহযোগিতায় নিয়েছে। ফলে দুইজনকে আটক করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

জনপ্রিয়

যশোর বাঘারপাড়ায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় হাজারো মানুষের দোয়া

যশোরে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দেওয়ার নামে প্রতারণা, আটক ২

প্রকাশের সময় : ০৯:৩৮:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫

যশোর অফিস 

পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের চালান কপি এডিট করে প্রতারনার অভিযোগে রাইটার গোলাম কিবরিয়া সজিবকে (২৭) সহযোগিসহ আটক করেছে পুলিশ। সজিব সদর উপজেলার তীরেরহাট গ্রামের বর্তমানে শহরের পুরাতন কসবা রায়পাড়া কঁাঠালতলা এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে। তার সহযোগির নাম নাহিদ শাহরিয়ার (২৮)। তিনি ঝিকরগাছা উপজেলার পারবাজার (থানার মোড়) এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে।

কোতয়ালি থানার এসআই হামিদুর রহমান জানিয়েছেন,শহরের পুরাতন কসবা কাজীপাড়ার কাজী রবিউল ইসলামে ছেলে কাজী ইব্রাহিম হোসেন (১৯) সৌদি আরবে যাবেন বলে থানায় পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের আবেদন করেন। গত ১৪ জুন রাতে আসামি সজিবের চৌরাস্তার মোড়ের কম্পিউটারের দোকানে বসে আবেদন করেন। আবেদনের এক কপি  কাজী রবিউল আলমের হাতে দেয়া হয়। তিনি বিষয়টি তদন্ত করতে কাজী রবিউল আলমের কাছে যান। সেখানে গিয়ে জানতে পারেন তিনি (পুলিশ) যান এনেছে তাতে তার ছেলের নাম নেয়। পরে তিনি দোকানে গিয়ে সজিবের কাছে যান এবং কম্পিউটার চেক করে দেখেন ইব্রাহিমের স্থানে এডিট করে নাহিদ শাহরিয়ারের নাম রয়েছে। তিনি গত মঙ্গলবার রাতে ওই কম্পিউটার জব্দ করেন। পরে ঝিকগাছায় গিয়ে নাহিদ শাহরিয়ারকে আটক করেন। তার কাছে থাকা কপি দেখে তিনি বুঝতে পারেন প্রতারনা করে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নেয়ার জন্য নাহিদ আসামি সজিবের সহযোগিতায় নিয়েছে। ফলে দুইজনকে আটক করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।