বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনায় চট্টগ্রামে আরও দু-জনের মৃত্যু

ছবি-সংগৃহীত

চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের একজন ১৪ বছরের এক কিশোর, অন্যজন যক্ষ্মা রোগে ভুগছিলেন এমন এক নারী। এ নিয়ে জেলায় করোনায় মোট চারজনের মৃত্যু হলো।

রবিবার (২২ জুন) সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে জানানো হয়, মৃত কিশোর মো. এরশাদের বয়স ১৪ বছর। তার বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায়। গত শুক্রবার প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে তাকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পরীক্ষায় তার শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ে। শনিবার (২১ জুন) আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। সিভিল সার্জনের কার্যালয় জানিয়েছে, হৃদরোগ ও কিডনি জটিলতায় ভোগার পাশাপাশি তার দেহে করোনার সংক্রমণ ছিল।

অন্যদিকে, মারা যাওয়া নারী ইয়াসমিন আক্তার (৪৫) চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার বাসিন্দা। যক্ষ্মা রোগে ভুগছিলেন তিনি। শনিবার তাকে করোনা পজিটিভ অবস্থায় চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে ভর্তি হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আইসিইউতে তার মৃত্যু হয়। চিকিৎসকরা জানান, রক্তে সংক্রমণজনিত কার্ডিয়াক শকে তার মৃত্যু হয়েছে।

চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, করোনা শনাক্তের পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রামের ১২টি ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তাদের মধ্যে ১২ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ১১ জন চট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দা।

জনপ্রিয়

পঞ্চগড়ে কৃষকের অধিকার ও অন্তর্ভুক্তিকরন এবং নারী ও শিশুর সহিংসতারোধে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত

করোনায় চট্টগ্রামে আরও দু-জনের মৃত্যু

প্রকাশের সময় : ০৪:৫৫:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫

চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের একজন ১৪ বছরের এক কিশোর, অন্যজন যক্ষ্মা রোগে ভুগছিলেন এমন এক নারী। এ নিয়ে জেলায় করোনায় মোট চারজনের মৃত্যু হলো।

রবিবার (২২ জুন) সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে জানানো হয়, মৃত কিশোর মো. এরশাদের বয়স ১৪ বছর। তার বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায়। গত শুক্রবার প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট নিয়ে তাকে চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে পরীক্ষায় তার শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ে। শনিবার (২১ জুন) আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। সিভিল সার্জনের কার্যালয় জানিয়েছে, হৃদরোগ ও কিডনি জটিলতায় ভোগার পাশাপাশি তার দেহে করোনার সংক্রমণ ছিল।

অন্যদিকে, মারা যাওয়া নারী ইয়াসমিন আক্তার (৪৫) চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার বাসিন্দা। যক্ষ্মা রোগে ভুগছিলেন তিনি। শনিবার তাকে করোনা পজিটিভ অবস্থায় চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তবে ভর্তি হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আইসিইউতে তার মৃত্যু হয়। চিকিৎসকরা জানান, রক্তে সংক্রমণজনিত কার্ডিয়াক শকে তার মৃত্যু হয়েছে।

চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, করোনা শনাক্তের পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রামের ১২টি ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তাদের মধ্যে ১২ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ১১ জন চট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দা।