বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঠাকুরগাঁওয়ে চুরি-ছিনতাই-ডাকাতিসহ অপরাধমুলক ঘটনা ঘটছে স্বীকার করলেন ইউএনও

জাহাঙ্গীর আলম, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁওয়ে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতিসহ নানা রকম অপরাধমুলক ঘটনা ঘটছে বলে স্বীকার করেছেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা খাইরুল ইসলাম। তিনি আজ সোমবার (৩০ জুন) আয়োজিত মাদক বিরোধী সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যকালে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
তিনি আরো বলেন, মাদক সমাজকে ধ্বংস করে ফেলছে। আর সে কারনেই সচেতনেতা বাড়াতে আর দায়িত্বের সাথে কাজ করার লক্ষ্যে সদর উপজেলার পক্ষ থেকে মাদক বিরোধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়। প্রত্যেকে যেনো এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয় সেটিই লক্ষ্য উদ্দ্যেশ্য।
এ সমাবেশে প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সদর উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য, গ্রাম পুলিশ, সমাজের গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গরা ছাড়াও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
মাদক বিরোধী সমাবেশে জনপ্রতিনিধিরা বলেন, মাদক সমাজকে ধংস করছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রশাসন কাজ করলেও অপরাধীরা কয়েকদিন জেল হাজাতে থেকে আবারো বেরিয়ে একই কাজ করছে। তাই শাস্তির বিষয়টি আরো কঠিন করার প্রস্তাব তাদের। একই সাথে প্রতিটি ইউনিয়নে কমিটি গঠনের মাধ্যমে সমাজে বসবাসরত মাদক বিক্রেতা ও গ্রহনকারিদের বিরুদ্ধে অবস্থান তৈরি করার বিষয়টির সুপারিশ করা হয়। একই সাথে মাদকসহ কেউ আটক হলে ছাড়িয়ে নেয়ার সুপারিশ করলেও প্রশাসনের উর্ধ্বতনদের ছাড় না দেয়ার পরামর্শ ও ছিল তাদের। পরিশেষে মাদকের বিরুদ্ধে সবাইকে সচেতন থাকার আহবান সবার।
এ বিষয়ে অনুষ্ঠানের প্রধাণ অতিথি ইশরাত ফারজানা ও বিশেষ অতিথি পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম জানান, শুধু মাদক নয় দেশকে সঠিকভাবে পরিচালনায় দায়িত্ব সবার। তবে মাদকের ভয়াবহতা রুখতে প্রশাসনের সব ধরনের সহযোগীতা প্রদান করা হবে। সে কারনে প্রয়োজন সকলের একাত্বতা। তাহলেই দেশের যে কোন অপকর্ম রুখে দেয়া সম্ভব হবে বলে জানান তারা।
জনপ্রিয়

বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনে বিএনপি, স্বতন্ত্র প্রার্থী শতাধিক

ঠাকুরগাঁওয়ে চুরি-ছিনতাই-ডাকাতিসহ অপরাধমুলক ঘটনা ঘটছে স্বীকার করলেন ইউএনও

প্রকাশের সময় : ০৯:১৬:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
জাহাঙ্গীর আলম, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁওয়ে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতিসহ নানা রকম অপরাধমুলক ঘটনা ঘটছে বলে স্বীকার করেছেন ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা খাইরুল ইসলাম। তিনি আজ সোমবার (৩০ জুন) আয়োজিত মাদক বিরোধী সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যকালে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
তিনি আরো বলেন, মাদক সমাজকে ধ্বংস করে ফেলছে। আর সে কারনেই সচেতনেতা বাড়াতে আর দায়িত্বের সাথে কাজ করার লক্ষ্যে সদর উপজেলার পক্ষ থেকে মাদক বিরোধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়। প্রত্যেকে যেনো এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয় সেটিই লক্ষ্য উদ্দ্যেশ্য।
এ সমাবেশে প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সদর উপজেলার ২২টি ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, ইউপি সদস্য, গ্রাম পুলিশ, সমাজের গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গরা ছাড়াও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
মাদক বিরোধী সমাবেশে জনপ্রতিনিধিরা বলেন, মাদক সমাজকে ধংস করছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রশাসন কাজ করলেও অপরাধীরা কয়েকদিন জেল হাজাতে থেকে আবারো বেরিয়ে একই কাজ করছে। তাই শাস্তির বিষয়টি আরো কঠিন করার প্রস্তাব তাদের। একই সাথে প্রতিটি ইউনিয়নে কমিটি গঠনের মাধ্যমে সমাজে বসবাসরত মাদক বিক্রেতা ও গ্রহনকারিদের বিরুদ্ধে অবস্থান তৈরি করার বিষয়টির সুপারিশ করা হয়। একই সাথে মাদকসহ কেউ আটক হলে ছাড়িয়ে নেয়ার সুপারিশ করলেও প্রশাসনের উর্ধ্বতনদের ছাড় না দেয়ার পরামর্শ ও ছিল তাদের। পরিশেষে মাদকের বিরুদ্ধে সবাইকে সচেতন থাকার আহবান সবার।
এ বিষয়ে অনুষ্ঠানের প্রধাণ অতিথি ইশরাত ফারজানা ও বিশেষ অতিথি পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম জানান, শুধু মাদক নয় দেশকে সঠিকভাবে পরিচালনায় দায়িত্ব সবার। তবে মাদকের ভয়াবহতা রুখতে প্রশাসনের সব ধরনের সহযোগীতা প্রদান করা হবে। সে কারনে প্রয়োজন সকলের একাত্বতা। তাহলেই দেশের যে কোন অপকর্ম রুখে দেয়া সম্ভব হবে বলে জানান তারা।