শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরুর ঊর্ধ্বে সবাই :- নাহিদ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর স্মরণে আমরা বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলায় যাচ্ছি। প্রতিটি জেলায় গিয়ে সেখানকার মানুষ, নানা সম্প্রদায়, ধর্মীয় জাতি-গোষ্ঠী যারা রয়েছে তাদের কথা শুনছি। নতুন রাজনৈতিক দল হিসাবে আমাদের যে প্রতিশ্রুতি, বাংলাদেশকে নিয়ে যে স্বপ্ন, সেই স্বপ্নের কথা বলছি।

রোববার (২৭ জুলাই) রাত ৯ টায় জামালপুর শহরের দয়াময়ী মন্দির পরিদর্শন শেষে এক মত বিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

 নাহিদ ইসলাম বলেন, জামালপুরে এসেই আমরা মন্দির পরিদর্শনে এসেছি। এই মন্দির এখন শুধু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নয়। এটা এখন বাংলার ইতিহাস-ঐতিহ্যের অংশ হয়ে গিয়েছে।
 
তিনি বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে আমাদের যে কমিটমেন্ট এবং সনাতন ধর্মালম্বীদের ভাই-বোনদের জন্য এবং বাংলাদেশের সকল নাগরিকদের জন্য আমরা একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে চাই। যেখানে প্রতিটা মানুষ তার নাগরিক অধিকার-মর্যাদা পাবে। সবাই সমান হিসেবে বিবেচিত হবে। কোনো ধরণের বৈষম্য থাকবে না।’
 
এনসিপির এই শীর্ষ নেতা বলেন,  সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু এ ধরণের বিভেদের ঊর্ধ্বে গিয়ে সবাই সমান বিবেচিত হবে এই বাংলাদেশে। কোনো বৈষম্য থাকবে না। আমরা এমন একটা বাংলাদেশ প্রত্যাশা করি। যে বাংলাদেশে মন্দির পাহারা দেয়ার মতো আর কোনো ঘটনা ঘটবে না।
 
মন্দির কমিটির সভাপতি সিদ্ধার্থ সংকর রায়ের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক রঞ্জন কুমার সিংহ, জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সমন্বয়কারী নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, যুগ্ম সদস্য সচিব লুৎফর রহমান।
জনপ্রিয়

টাঙ্গাইলের শাড়ি পরে বড়দিন উদযাপন করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার

সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরুর ঊর্ধ্বে সবাই :- নাহিদ

প্রকাশের সময় : ১১:১১:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর স্মরণে আমরা বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলায় যাচ্ছি। প্রতিটি জেলায় গিয়ে সেখানকার মানুষ, নানা সম্প্রদায়, ধর্মীয় জাতি-গোষ্ঠী যারা রয়েছে তাদের কথা শুনছি। নতুন রাজনৈতিক দল হিসাবে আমাদের যে প্রতিশ্রুতি, বাংলাদেশকে নিয়ে যে স্বপ্ন, সেই স্বপ্নের কথা বলছি।

রোববার (২৭ জুলাই) রাত ৯ টায় জামালপুর শহরের দয়াময়ী মন্দির পরিদর্শন শেষে এক মত বিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

 নাহিদ ইসলাম বলেন, জামালপুরে এসেই আমরা মন্দির পরিদর্শনে এসেছি। এই মন্দির এখন শুধু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নয়। এটা এখন বাংলার ইতিহাস-ঐতিহ্যের অংশ হয়ে গিয়েছে।
 
তিনি বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে আমাদের যে কমিটমেন্ট এবং সনাতন ধর্মালম্বীদের ভাই-বোনদের জন্য এবং বাংলাদেশের সকল নাগরিকদের জন্য আমরা একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে চাই। যেখানে প্রতিটা মানুষ তার নাগরিক অধিকার-মর্যাদা পাবে। সবাই সমান হিসেবে বিবেচিত হবে। কোনো ধরণের বৈষম্য থাকবে না।’
 
এনসিপির এই শীর্ষ নেতা বলেন,  সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু এ ধরণের বিভেদের ঊর্ধ্বে গিয়ে সবাই সমান বিবেচিত হবে এই বাংলাদেশে। কোনো বৈষম্য থাকবে না। আমরা এমন একটা বাংলাদেশ প্রত্যাশা করি। যে বাংলাদেশে মন্দির পাহারা দেয়ার মতো আর কোনো ঘটনা ঘটবে না।
 
মন্দির কমিটির সভাপতি সিদ্ধার্থ সংকর রায়ের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক রঞ্জন কুমার সিংহ, জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সমন্বয়কারী নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী, যুগ্ম সদস্য সচিব লুৎফর রহমান।