বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বন্ধ করে দেয়া হবে লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

ছবি: আরটিভি

যেসব স্থলবন্দর দিয়ে তেমন ভাবে আমদানি-রপ্তানি হয়না লোকসানে চলছে সেসব বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

শনিবার (৯ আগস্ট) সকালে হিলি স্থল বন্দর পরিদর্শনে এসে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, ২৪টি বন্দরের মধ্যে ৮টি বন্দর বন্ধ করতে চেয়েছিলাম ইতো মধ্যে ৪টি বন্ধ করতে পেরেছি। বাকি ২০টি বন্দর রয়েছে এর মধ্যে কার্যকর ১২ থেকে ১৪টির বেশী নেই। এসব বন্দরকে আধুনিকায়ন করে কি হবে এক পয়সা যেখানে আয় নেই সারা বছর যেখানে ১০ থেকে ৩০হাজার টাকা আয় হয় অথচ খরচ তো হচ্ছে এর চেয়ে অনেক বেশী। যেগুলো কার্য করি ও বড় বন্দর সেগুলোকে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। এছাড়া আরও কিছু নদী বন্দর রয়েছে এগুলোকেও আমরা এভাবে বেসরকারি খাতে পরিচালনার জন্য দেওয়ার চেষ্টা করছি।

এর আগে তিনি বন্দরের সভাকক্ষে কাস্টমস বন্দরকতৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় ব্যবসায়ীরা বন্দরের রাস্তাঘাট সংস্কার, ওয়ার হাউজ, অবকাঠামো উন্নয়নসহ বন্দরে যেসব জটিলতা রয়েছে সেগুলো তুলে ধরেন ও এর সমাধান চান উপদেষ্টার কাছে। পরে তিনি বন্দর ও কাস্টমসের বিভিন্ন অবকাঠামো পরিদর্শন করেন।

এ সময় সেখানে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান, কাস্টমসের রংপুর বিভাগীয় কমিশনার অরুন কুমার, হিলি কাস্টমসের সহাকারী কমিশনার এ এস এম আকরাম সম্রাট, বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্ট এ্যাশোসিয়েশনের সভাপতি ফেরদৌস রহমান, আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী, হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি নাজমুল হক, থানার তদন্ত কর্মকর্তা এস এস জাহাঙ্গীর আলমসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। সূত্র-আরটিভি

জনপ্রিয়

বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনে বিএনপি, স্বতন্ত্র প্রার্থী শতাধিক

বন্ধ করে দেয়া হবে লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ০৫:০৭:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫

যেসব স্থলবন্দর দিয়ে তেমন ভাবে আমদানি-রপ্তানি হয়না লোকসানে চলছে সেসব বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

শনিবার (৯ আগস্ট) সকালে হিলি স্থল বন্দর পরিদর্শনে এসে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, ২৪টি বন্দরের মধ্যে ৮টি বন্দর বন্ধ করতে চেয়েছিলাম ইতো মধ্যে ৪টি বন্ধ করতে পেরেছি। বাকি ২০টি বন্দর রয়েছে এর মধ্যে কার্যকর ১২ থেকে ১৪টির বেশী নেই। এসব বন্দরকে আধুনিকায়ন করে কি হবে এক পয়সা যেখানে আয় নেই সারা বছর যেখানে ১০ থেকে ৩০হাজার টাকা আয় হয় অথচ খরচ তো হচ্ছে এর চেয়ে অনেক বেশী। যেগুলো কার্য করি ও বড় বন্দর সেগুলোকে আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। এছাড়া আরও কিছু নদী বন্দর রয়েছে এগুলোকেও আমরা এভাবে বেসরকারি খাতে পরিচালনার জন্য দেওয়ার চেষ্টা করছি।

এর আগে তিনি বন্দরের সভাকক্ষে কাস্টমস বন্দরকতৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় ব্যবসায়ীরা বন্দরের রাস্তাঘাট সংস্কার, ওয়ার হাউজ, অবকাঠামো উন্নয়নসহ বন্দরে যেসব জটিলতা রয়েছে সেগুলো তুলে ধরেন ও এর সমাধান চান উপদেষ্টার কাছে। পরে তিনি বন্দর ও কাস্টমসের বিভিন্ন অবকাঠামো পরিদর্শন করেন।

এ সময় সেখানে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান, কাস্টমসের রংপুর বিভাগীয় কমিশনার অরুন কুমার, হিলি কাস্টমসের সহাকারী কমিশনার এ এস এম আকরাম সম্রাট, বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্ট এ্যাশোসিয়েশনের সভাপতি ফেরদৌস রহমান, আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী, হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি নাজমুল হক, থানার তদন্ত কর্মকর্তা এস এস জাহাঙ্গীর আলমসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। সূত্র-আরটিভি