মঙ্গলবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জিএম কাদেরের নিষেধাজ্ঞার মামলা প্রত্যাহার

ছবি-সংগৃহীত

মামলার পর জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের এবং দলটির দফতর সম্পাদক মাহমুদ আলমের সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনার ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। সেই মামলাটি বাদীপক্ষ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বলে মাহমুদ আলম নিশ্চিত করেছেন।

ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ৩১ জুলাই নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছিলেন। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) ওই মামলার শুনানির তারিখ ধার্য্য ছিল। সেখানে বাদীপক্ষ মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১৮ জুলাই পার্টির মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থীভাবে জিএম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। বছরের ২৮ ডিসেম্বর জিএম কাদের পার্টির সম্মেলন ও কাউন্সিল করে অবৈধভাবে নতুন গঠনতন্ত্র অনুমোদন করেন। সর্বশেষ ২০২৫ সালের ২৮ জুন প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পদ থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ সাতজনকে, পরে আরও তিনজনকে অব্যাহতি দেয়া হয় এবং জাতীয় পার্টির নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকেও তাদের নাম মুছে ফেলা হয়।

ওই ঘটনায় গত ১০ জুলাই ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদসহ ১৩ জন বাদী হয়ে একটি মামলা করেছিলেন। ১২ আগস্ট বাদীদের পক্ষ থেকে এমএ রাজ্জাক খান মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেন।
জনপ্রিয়

আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, আপাতত লন্ডন যাচ্ছেন না বেগম জিয়া

জিএম কাদেরের নিষেধাজ্ঞার মামলা প্রত্যাহার

প্রকাশের সময় : ০৫:২৬:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫

মামলার পর জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের এবং দলটির দফতর সম্পাদক মাহমুদ আলমের সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনার ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছিলেন আদালত। সেই মামলাটি বাদীপক্ষ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন বলে মাহমুদ আলম নিশ্চিত করেছেন।

ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ৩১ জুলাই নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছিলেন। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) ওই মামলার শুনানির তারিখ ধার্য্য ছিল। সেখানে বাদীপক্ষ মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১৮ জুলাই পার্টির মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থীভাবে জিএম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। বছরের ২৮ ডিসেম্বর জিএম কাদের পার্টির সম্মেলন ও কাউন্সিল করে অবৈধভাবে নতুন গঠনতন্ত্র অনুমোদন করেন। সর্বশেষ ২০২৫ সালের ২৮ জুন প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পদ থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ সাতজনকে, পরে আরও তিনজনকে অব্যাহতি দেয়া হয় এবং জাতীয় পার্টির নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকেও তাদের নাম মুছে ফেলা হয়।

ওই ঘটনায় গত ১০ জুলাই ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদসহ ১৩ জন বাদী হয়ে একটি মামলা করেছিলেন। ১২ আগস্ট বাদীদের পক্ষ থেকে এমএ রাজ্জাক খান মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেন।