শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম

ছবি-সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে এক প্রসূতি একসঙ্গে তিন কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৯ বছর বয়সী নেকলেস বেগম নামে এক প্রসূতি একে একে তিন কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। বিয়ের পর এই প্রথম একসঙ্গে তিন কন্যা সন্তান প্রসব করেন তিনি।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, তিনি নিজে জানতেন না, তার গর্ভে তিনটি শিশু রয়েছে, কারণ তিনি কোনো ডাক্তারি পরীক্ষা বা আল্ট্রাসাউন্ড করেননি। প্রসূতির স্বামী আলী হোসেন একজন কৃষক। তারা কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার গোপদিঘী গ্রামের বাসিন্দা।

তিন কন্যা সন্তানের নিরাপদ প্রসবের বিষয়‌টি তত্ত্বাবধান ক‌রেন হাসপাতা‌লের সিনিয়র স্টাফ নার্স (ইনচার্জ) মৌসুমী বেগম ও মিডওয়াইফ সাবিহা সুলতানা রিংকি।

নার্সরা জানান, মা ও সন্তানরা সবাই বর্তমানে সুস্থ এবং নিরাপদ রয়েছে। দুপুরের দিকে সন্তানদের নিয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরে গেছেন নেকলেস বেগম।

করিমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রিয়াদ শাহেদ রনি বলেন, এ ধরনের নিরাপদ প্রসব আমাদের স্বাস্থ্যসেবার সফলতা। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাব যাতে প্রত্যেক মায়ের স্বাস্থ্য-সুরক্ষা নিশ্চিত হয়। নবজাতক ও মায়েদের সুস্থতা আমাদের অগ্রাধিকার।

জনপ্রিয়

মানুষ মনুষ্যত্ব হারিয়ে ফেলেছে, কেন এমন মন্তব্য করলেন মিমি??

একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম

প্রকাশের সময় : ০৯:১০:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫

কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে এক প্রসূতি একসঙ্গে তিন কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৯ বছর বয়সী নেকলেস বেগম নামে এক প্রসূতি একে একে তিন কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। বিয়ের পর এই প্রথম একসঙ্গে তিন কন্যা সন্তান প্রসব করেন তিনি।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, তিনি নিজে জানতেন না, তার গর্ভে তিনটি শিশু রয়েছে, কারণ তিনি কোনো ডাক্তারি পরীক্ষা বা আল্ট্রাসাউন্ড করেননি। প্রসূতির স্বামী আলী হোসেন একজন কৃষক। তারা কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার গোপদিঘী গ্রামের বাসিন্দা।

তিন কন্যা সন্তানের নিরাপদ প্রসবের বিষয়‌টি তত্ত্বাবধান ক‌রেন হাসপাতা‌লের সিনিয়র স্টাফ নার্স (ইনচার্জ) মৌসুমী বেগম ও মিডওয়াইফ সাবিহা সুলতানা রিংকি।

নার্সরা জানান, মা ও সন্তানরা সবাই বর্তমানে সুস্থ এবং নিরাপদ রয়েছে। দুপুরের দিকে সন্তানদের নিয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরে গেছেন নেকলেস বেগম।

করিমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রিয়াদ শাহেদ রনি বলেন, এ ধরনের নিরাপদ প্রসব আমাদের স্বাস্থ্যসেবার সফলতা। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাব যাতে প্রত্যেক মায়ের স্বাস্থ্য-সুরক্ষা নিশ্চিত হয়। নবজাতক ও মায়েদের সুস্থতা আমাদের অগ্রাধিকার।