সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১৭ ফেব্রুয়ারি শুরু হতে পারে পবিত্র রমজান মাস

  • ধর্ম ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ১১:৩৬:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫
  • ২৬

ছবি: সংগৃহীত

বছর ঘুরে আবার আসছে মাহে রমজান। পবিত্র এই মাসে বিশ্বের শতকোটি ধর্মপ্রাণ মুসলিম রোজা পালন করেন। এ মাসটি ইবাদত, আল্লাহর সান্নিধ্য অর্জন, পারিবারিক বন্ধন এবং মানুষের মধ্যে ভালোবাসা সৌহায্য ছড়ানোয় কাজে লাগানো হয়।

সোমবার এক প্রতিবেদনে গালফ নিউজ জানায়, জ্যোতির্বিদদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৬ সালের রমজান মাস শুরু হতে পারে ১৭ ফেব্রুয়ারি। আরব বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে এর আগের সন্ধ্যায় রমজানের চাঁদ দেখা যেতে পারে। তবে রমজান শুরুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা চাঁদ দেখা সাপেক্ষে দেওয়া হবে। আরবি মাস শাবানের ২৯তম দিন রমজানের চাঁদ দেখার প্রস্তুতি নেওয়া হয়।

প্রত্যেক দেশের চাঁদ দেখা কর্তৃপক্ষ অথবা ধর্মবিষয়ক সংস্থা রমজান মাস শুরু ও শেষের তারিখ ঘোষণা করে থাকে। চন্দ্রচক্র অনুসরণ করে মূলত ইসলামিক ক্যালেন্ডার নির্ধারণ করা হয়। এ কারণে প্রতিটি মাসই নতুন অর্ধচন্দ্র দেখে শুরু ও শেষ হয়। যেহেতু চন্দ্র মাসগুলো সৌর মাসের চেয়ে ছোট হয়, এ কারণে ইংরেজি বর্ষপঞ্জিকায় প্রতিবছর আরবি মাসগুলো ১০ থেকে ১১ দিন পিছিয়ে যায়। এর ফলে মুসল্লিরা শীত, বর্ষা, গ্রীষ্ম, হেমন্ত বা বসন্ত—সব ঋতুতেই পবিত্র রমজানের ছোঁয়া পাওয়ার সুযোগ পান।

জনপ্রিয়

যশোর বাঘারপাড়ায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় হাজারো মানুষের দোয়া

১৭ ফেব্রুয়ারি শুরু হতে পারে পবিত্র রমজান মাস

প্রকাশের সময় : ১১:৩৬:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫

বছর ঘুরে আবার আসছে মাহে রমজান। পবিত্র এই মাসে বিশ্বের শতকোটি ধর্মপ্রাণ মুসলিম রোজা পালন করেন। এ মাসটি ইবাদত, আল্লাহর সান্নিধ্য অর্জন, পারিবারিক বন্ধন এবং মানুষের মধ্যে ভালোবাসা সৌহায্য ছড়ানোয় কাজে লাগানো হয়।

সোমবার এক প্রতিবেদনে গালফ নিউজ জানায়, জ্যোতির্বিদদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৬ সালের রমজান মাস শুরু হতে পারে ১৭ ফেব্রুয়ারি। আরব বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে এর আগের সন্ধ্যায় রমজানের চাঁদ দেখা যেতে পারে। তবে রমজান শুরুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা চাঁদ দেখা সাপেক্ষে দেওয়া হবে। আরবি মাস শাবানের ২৯তম দিন রমজানের চাঁদ দেখার প্রস্তুতি নেওয়া হয়।

প্রত্যেক দেশের চাঁদ দেখা কর্তৃপক্ষ অথবা ধর্মবিষয়ক সংস্থা রমজান মাস শুরু ও শেষের তারিখ ঘোষণা করে থাকে। চন্দ্রচক্র অনুসরণ করে মূলত ইসলামিক ক্যালেন্ডার নির্ধারণ করা হয়। এ কারণে প্রতিটি মাসই নতুন অর্ধচন্দ্র দেখে শুরু ও শেষ হয়। যেহেতু চন্দ্র মাসগুলো সৌর মাসের চেয়ে ছোট হয়, এ কারণে ইংরেজি বর্ষপঞ্জিকায় প্রতিবছর আরবি মাসগুলো ১০ থেকে ১১ দিন পিছিয়ে যায়। এর ফলে মুসল্লিরা শীত, বর্ষা, গ্রীষ্ম, হেমন্ত বা বসন্ত—সব ঋতুতেই পবিত্র রমজানের ছোঁয়া পাওয়ার সুযোগ পান।