মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মতলবে  নানার বাড়ি বড়াতে এসে পানিতে ডুবে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণে নানার বাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে মোজাম্মেল (১৩) নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

মতলব (চাঁদপুর) প্রতিনিধিঃ
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণে নানার বাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে মোজাম্মেল (১৩) নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। সে উপজেলা সদরের ১১১নং মতলব মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনির ছাত্র। তার গ্রামের বাড়ী গজারিয়া (ভবেরচর)। বাবার নাম আব্দুল মান্নান।
মতলব পৌরসভার কলাদী এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতো তারা। মোজাম্মেল ছিল বুদ্ধি প্রতিবন্ধী।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মোজাম্মেল তার মায়ের সাথে গত বৃহস্পতিবার মতলব উত্তর উপজেলার রামদাসপুর গ্রামে নানার বাড়ীতে বেড়াতে যায়।
শনিবার দুপুরে তার মা মানসুরা বেগমের সাথে নানার বাড়ীর পুকুরে গোসল করতে যায়। হঠাৎ সে পানিতে তলিয়ে যায়। তার মা তাকে না দেখে ডাকচিৎকার দিলে লোকজন এসে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে মতলব উত্তর থানা পুলিশ এসে পরিবারের সাথে কথা বলেন এবং কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ তাদের হেফাজতে দিয়ে দেয়া হয়। পরে তার লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
জনপ্রিয়

আকাশে ইতিহাস রচনা করলো তুরস্ক

মতলবে  নানার বাড়ি বড়াতে এসে পানিতে ডুবে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

প্রকাশের সময় : ০৩:৫৭:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
মতলব (চাঁদপুর) প্রতিনিধিঃ
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণে নানার বাড়ীতে বেড়াতে গিয়ে শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে মোজাম্মেল (১৩) নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। সে উপজেলা সদরের ১১১নং মতলব মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনির ছাত্র। তার গ্রামের বাড়ী গজারিয়া (ভবেরচর)। বাবার নাম আব্দুল মান্নান।
মতলব পৌরসভার কলাদী এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতো তারা। মোজাম্মেল ছিল বুদ্ধি প্রতিবন্ধী।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মোজাম্মেল তার মায়ের সাথে গত বৃহস্পতিবার মতলব উত্তর উপজেলার রামদাসপুর গ্রামে নানার বাড়ীতে বেড়াতে যায়।
শনিবার দুপুরে তার মা মানসুরা বেগমের সাথে নানার বাড়ীর পুকুরে গোসল করতে যায়। হঠাৎ সে পানিতে তলিয়ে যায়। তার মা তাকে না দেখে ডাকচিৎকার দিলে লোকজন এসে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে মতলব উত্তর থানা পুলিশ এসে পরিবারের সাথে কথা বলেন এবং কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ তাদের হেফাজতে দিয়ে দেয়া হয়। পরে তার লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।