সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মতলব উত্তরে স্বাস্থ্য সহকারীদের দ্বিতীয় দিনের মতো অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি

মতলব (চাঁদপুর) প্রতিনিধিঃ

নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন. ১৪তম গ্রেডে পদায়নসহ ৬ দফা দাবিতে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারীরা। রবিবার (৫ অক্টোবর) দ্বিতীয় দিনের মতো সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত তাদের কর্মবিরতি পালন করে। উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের কর্মরত স্বাস্থ্য সহকারীরা এ কর্মসূচি পালন করছে।

মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের সামনে কর্মবিরতি পালন করছে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন মতলব উত্তর উপজেলা শাখার ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি ও কর্মবিরতি পালন করেন তাঁরা।

বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন মতলব উত্তর উপজেলা শাখার সভাপতি মোঃ কামাল হোসেন এর সভাপতিত্বে কর্মবিরতি চলাকালে তাদের দাবি মেনে নেয়ার আহবান জানিয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম।
এসময় মতলব উত্তর উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি মোঃ মিজানুর রহমান, চাঁদপুর জেলা স্বাস্থ্য সহকারী এসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী জসিম উদ্দিন, বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলার সাবেক সভাপতি এসএম নিজাম, চাঁদপুর জেলার যুগ্ম-সম্পাদক মনজুর আলম, জেলা কমিটির প্রচার সম্পাদক অজিত কুমার দাস, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক রোকেয়া বেগম, মোঃ শহীদুল্লাহ খান, সংগঠনের বর্তমান কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন (১), মতলব উত্তর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আঃ লতিফ, যুগ্ম-সম্পাদক মেহেদী হাসান, সারোয়ার আহম্মেদ, কোষাধ্যক্ষ ফারুক আহম্মেদ, স্বাস্থ্য সহকারী মুরাদ হোসেন প্রমূখ। এসময় স্বাস্থ্য পরিদর্ক, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক, উপজেলার স্বাস্থ্যসহকারীরা অংশ গ্রহণ করেন।

এসময় বক্তারা বলেন, স্বাস্থ্য সহকারীরা দীর্ঘদিন ধরে মজুরি বৈষম্য ও পদোন্নতিজণিত বঞ্চনার শিকার। সরকার পরিবর্তনের পর প্রতিবারই তাদের ন্যায্য দাবি পূরণের আশ্বাস দেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।

তারা আরও বলেন, ছয় দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে। এই কর্মবিরতির কারণে প্রতিদিন সারা দেশের প্রায় দেড় লাখ শিশু নিয়মিত ইপিআই টিকাদান কর্মসূচির বাইরে থাকবে বলে তারা সতর্ক করেন।

বক্তারা আরও জানান, সরকারের পক্ষ থেকে যদি দাবি আদায়ে কোনো উদ্যোগ নেয়া না হয় তাহলে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে নির্ধারিত টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচিও স্থগিত করা হবে। স্বাস্থ্য সহকারীদের ন্যয্য দাবি দ্রæত মেনে নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর আহবান জানান। তারা বলেন,আমাদের ৬দফা দাবি সমুহ দ্রæত বাস্তবায়ন করে আমাদেরকে কাজে কাজে ফেরানোর জন্য সরকারের পদক্ষেপ কামনা করছি। অন্যথায় দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য কমপ্লিট শাটডাউন (পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি) এ কর্মসুচি অব্যাহত থাকবে। আমাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেয়ার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধ করছি। দাবী পূরণ হলে আমরা কাজে ফিরে যাবো আর তা হলে তৃণমুল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা আরো সুদৃঢ় হবে।

স্বাস্থ্য সহকারীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে; নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন, বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিকে যোগ্যতা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা, ১৪তম গ্রেডে পদায়ন, ইন-সার্ভিস ডিপ্লোমা প্রক্ষিণের মাধ্যমে ১১তম গ্রেডে পদোন্নতি, কারিগরি পদমর্যাদার স্বীকৃতি এবং ধারাবাহিকভাবে উচ্চ গ্রেডে পদোন্নতির ব্যবস্থা।

বক্তারা আরও বলেন, স্বাস্থ্য সহকারীরা অপ্রতুল সুযোগ-সুবিধা ও সীমিত জনবল নিয়েও দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। চার দশকের বেশি সময় তারা প্রথম সারির যোদ্ধা হিসাবে জনগণের স্বাস্থ্যসেবায় রয়েছেন। তারা করোনাকালীন সময়ে টিকাদান কর্মসুচিকে করোনা যোদ্ধা, এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন,পোলিওমুক্ত বাংলাদেশ গড়া,গুটিবসন্ত দূরিকরন, যক্ষা ও হাম রোগে নিয়ন্ত্রন, শিশু মৃত্যু ও মাতৃ মৃত্যু হার কমানো অগ্রহনী ভুমিকা পালন করে আসছে। স্বাস্থ্য সহকারীরা অপ্রতুল সুযোগ-সুবিধা ও সীমিত জনবল নিয়েও দেশের প্রত্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা দেওয়ার কারণে সরকার আন্তজার্তিক পর্যায়ে বিভিন্ন পুরস্কার লাভ করেছে।

কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ পর্যন্ত তাদের পদে কোনো পরিবর্তন হয়নি। বেতন কাঠামোয় রয়েছে চরম বৈষম্য। তাই স্বাস্থ্য সহকারীদের দাবি মেনে নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতি আহ্বান জানান তারা।
বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন বলছে, তারা বহু বছর ধরে শুধু আশ্বাস শুনে যাচ্ছেন। এ কারণে এবার দাবি পূরণ না হলে টিকাদান কর্মসূচি চালু রাখা সম্ভব হবে না।

তারা সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) বাস্তবায়ন, ১৫-৪৯ বছর বয়সি নারীদের টিটি/টিডি টিকা দেওয়া, গর্ভবতী মা ও শিশুদের সেবা দেওয়া, প্রসব-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সেবা দিয়ে থাকেন।

উল্লেখ্য গত শনিবার (৪) অক্টোব থেকে নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন. ১৪তম গ্রেডে পদায়নসহ ৬ দফা দাবিতে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারীরা।

জনপ্রিয়

শার্শার বাগআঁচড়ায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া-মাহফিল 

মতলব উত্তরে স্বাস্থ্য সহকারীদের দ্বিতীয় দিনের মতো অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি

প্রকাশের সময় : ০৮:৪৪:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

মতলব (চাঁদপুর) প্রতিনিধিঃ

নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন. ১৪তম গ্রেডে পদায়নসহ ৬ দফা দাবিতে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারীরা। রবিবার (৫ অক্টোবর) দ্বিতীয় দিনের মতো সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত তাদের কর্মবিরতি পালন করে। উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের কর্মরত স্বাস্থ্য সহকারীরা এ কর্মসূচি পালন করছে।

মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের সামনে কর্মবিরতি পালন করছে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন মতলব উত্তর উপজেলা শাখার ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি ও কর্মবিরতি পালন করেন তাঁরা।

বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন মতলব উত্তর উপজেলা শাখার সভাপতি মোঃ কামাল হোসেন এর সভাপতিত্বে কর্মবিরতি চলাকালে তাদের দাবি মেনে নেয়ার আহবান জানিয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম।
এসময় মতলব উত্তর উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি মোঃ মিজানুর রহমান, চাঁদপুর জেলা স্বাস্থ্য সহকারী এসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী জসিম উদ্দিন, বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন চাঁদপুর জেলার সাবেক সভাপতি এসএম নিজাম, চাঁদপুর জেলার যুগ্ম-সম্পাদক মনজুর আলম, জেলা কমিটির প্রচার সম্পাদক অজিত কুমার দাস, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক রোকেয়া বেগম, মোঃ শহীদুল্লাহ খান, সংগঠনের বর্তমান কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন (১), মতলব উত্তর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আঃ লতিফ, যুগ্ম-সম্পাদক মেহেদী হাসান, সারোয়ার আহম্মেদ, কোষাধ্যক্ষ ফারুক আহম্মেদ, স্বাস্থ্য সহকারী মুরাদ হোসেন প্রমূখ। এসময় স্বাস্থ্য পরিদর্ক, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক, উপজেলার স্বাস্থ্যসহকারীরা অংশ গ্রহণ করেন।

এসময় বক্তারা বলেন, স্বাস্থ্য সহকারীরা দীর্ঘদিন ধরে মজুরি বৈষম্য ও পদোন্নতিজণিত বঞ্চনার শিকার। সরকার পরিবর্তনের পর প্রতিবারই তাদের ন্যায্য দাবি পূরণের আশ্বাস দেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।

তারা আরও বলেন, ছয় দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি অব্যাহত থাকবে। এই কর্মবিরতির কারণে প্রতিদিন সারা দেশের প্রায় দেড় লাখ শিশু নিয়মিত ইপিআই টিকাদান কর্মসূচির বাইরে থাকবে বলে তারা সতর্ক করেন।

বক্তারা আরও জানান, সরকারের পক্ষ থেকে যদি দাবি আদায়ে কোনো উদ্যোগ নেয়া না হয় তাহলে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে নির্ধারিত টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচিও স্থগিত করা হবে। স্বাস্থ্য সহকারীদের ন্যয্য দাবি দ্রæত মেনে নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর আহবান জানান। তারা বলেন,আমাদের ৬দফা দাবি সমুহ দ্রæত বাস্তবায়ন করে আমাদেরকে কাজে কাজে ফেরানোর জন্য সরকারের পদক্ষেপ কামনা করছি। অন্যথায় দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য কমপ্লিট শাটডাউন (পূর্ণাঙ্গ কর্মবিরতি) এ কর্মসুচি অব্যাহত থাকবে। আমাদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেয়ার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধ করছি। দাবী পূরণ হলে আমরা কাজে ফিরে যাবো আর তা হলে তৃণমুল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা আরো সুদৃঢ় হবে।

স্বাস্থ্য সহকারীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে; নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন, বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিকে যোগ্যতা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা, ১৪তম গ্রেডে পদায়ন, ইন-সার্ভিস ডিপ্লোমা প্রক্ষিণের মাধ্যমে ১১তম গ্রেডে পদোন্নতি, কারিগরি পদমর্যাদার স্বীকৃতি এবং ধারাবাহিকভাবে উচ্চ গ্রেডে পদোন্নতির ব্যবস্থা।

বক্তারা আরও বলেন, স্বাস্থ্য সহকারীরা অপ্রতুল সুযোগ-সুবিধা ও সীমিত জনবল নিয়েও দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। চার দশকের বেশি সময় তারা প্রথম সারির যোদ্ধা হিসাবে জনগণের স্বাস্থ্যসেবায় রয়েছেন। তারা করোনাকালীন সময়ে টিকাদান কর্মসুচিকে করোনা যোদ্ধা, এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন,পোলিওমুক্ত বাংলাদেশ গড়া,গুটিবসন্ত দূরিকরন, যক্ষা ও হাম রোগে নিয়ন্ত্রন, শিশু মৃত্যু ও মাতৃ মৃত্যু হার কমানো অগ্রহনী ভুমিকা পালন করে আসছে। স্বাস্থ্য সহকারীরা অপ্রতুল সুযোগ-সুবিধা ও সীমিত জনবল নিয়েও দেশের প্রত্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা দেওয়ার কারণে সরকার আন্তজার্তিক পর্যায়ে বিভিন্ন পুরস্কার লাভ করেছে।

কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ পর্যন্ত তাদের পদে কোনো পরিবর্তন হয়নি। বেতন কাঠামোয় রয়েছে চরম বৈষম্য। তাই স্বাস্থ্য সহকারীদের দাবি মেনে নিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতি আহ্বান জানান তারা।
বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন বলছে, তারা বহু বছর ধরে শুধু আশ্বাস শুনে যাচ্ছেন। এ কারণে এবার দাবি পূরণ না হলে টিকাদান কর্মসূচি চালু রাখা সম্ভব হবে না।

তারা সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই) বাস্তবায়ন, ১৫-৪৯ বছর বয়সি নারীদের টিটি/টিডি টিকা দেওয়া, গর্ভবতী মা ও শিশুদের সেবা দেওয়া, প্রসব-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সেবা দিয়ে থাকেন।

উল্লেখ্য গত শনিবার (৪) অক্টোব থেকে নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন. ১৪তম গ্রেডে পদায়নসহ ৬ দফা দাবিতে বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারীরা।