রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড মরক্কোর

কাতার বিশ্বকাপে চমক দেখানো মরক্কো ২০২৬ বিশ্বকাপেও জায়গা করে নিয়েছে। বিশ্বকাপ যাত্রার পথে তারা গড়েছেন এক বিশ্বরেকর্ড। যা আগে ছিল স্পেনের দখলে। কোনো জাতীয় দলের টানা সবচেয়ে বেশি জয়ের বিশ্বরেকর্ড এখন এককভাবে মরক্কোর। আফ্রিকান অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে কঙ্গোকে ১-০ গোলে হারিয়ে স্পেনকে ছাড়িয়ে যায় তারা। এই নিয়ে টানা ১৬ ম্যাচে জয়ের দেখা পেল আটলাস লায়ন্স নামে খ্যাত দলটি।

কঙ্গোর বিপক্ষে এই জয় দিয়ে শতভাগ জয়ের রেকর্ড নিয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শেষ করল মরক্কো। বেশ আগেই বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত করে ফেলা দলটি ‘ই’ গ্রুপে আট ম্যাচের সবকটিই জয় পেয়েছে।

মরক্কো সবশেষ জিততে পারেনি গত বছরের মার্চে। মৌরিতানিয়ার প্রীতি ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়েছিল। এরপর বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সাত ম্যাচ, আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স-এর বাছাইয়ে ছয় ম্যাচ ও তিনটি প্রীতি ম্যাচে টানা জয় পেল তারা। ১৯ মাসের এই ছুটে চলায় ১৬ ম্যাচে ৫০ গোল করেছে তারা, হজম করেছে মাত্র চারটি।

এর আগে স্পেনের ১৫ জয় ছিল ২০০৮ সালের জুন থেকে ২০০৯ সালের জুন পর্যন্ত। ২০০৮ ইউরোর সেমিফাইনালে রাশিয়ার বিপক্ষে ৩-০ গোলের জয় দিয়ে শুরু হয়েছিল এই ধারা। ২০০৯ কনফেডারেশন্স কাপের সেমিফাইনালে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে তা শেষ হয়। টানা জয়ের ১৫ ম্যাচ ৩৯ গোল করেছিল স্পেন, গোল খেয়েছিল মোটে দুটি।
জনপ্রিয়

যশোরে ছুরিকাঘাতে দুই যুবক জখম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড মরক্কোর

প্রকাশের সময় : ১২:২২:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

কাতার বিশ্বকাপে চমক দেখানো মরক্কো ২০২৬ বিশ্বকাপেও জায়গা করে নিয়েছে। বিশ্বকাপ যাত্রার পথে তারা গড়েছেন এক বিশ্বরেকর্ড। যা আগে ছিল স্পেনের দখলে। কোনো জাতীয় দলের টানা সবচেয়ে বেশি জয়ের বিশ্বরেকর্ড এখন এককভাবে মরক্কোর। আফ্রিকান অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ে কঙ্গোকে ১-০ গোলে হারিয়ে স্পেনকে ছাড়িয়ে যায় তারা। এই নিয়ে টানা ১৬ ম্যাচে জয়ের দেখা পেল আটলাস লায়ন্স নামে খ্যাত দলটি।

কঙ্গোর বিপক্ষে এই জয় দিয়ে শতভাগ জয়ের রেকর্ড নিয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শেষ করল মরক্কো। বেশ আগেই বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত করে ফেলা দলটি ‘ই’ গ্রুপে আট ম্যাচের সবকটিই জয় পেয়েছে।

মরক্কো সবশেষ জিততে পারেনি গত বছরের মার্চে। মৌরিতানিয়ার প্রীতি ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়েছিল। এরপর বিশ্বকাপ বাছাইয়ে সাত ম্যাচ, আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স-এর বাছাইয়ে ছয় ম্যাচ ও তিনটি প্রীতি ম্যাচে টানা জয় পেল তারা। ১৯ মাসের এই ছুটে চলায় ১৬ ম্যাচে ৫০ গোল করেছে তারা, হজম করেছে মাত্র চারটি।

এর আগে স্পেনের ১৫ জয় ছিল ২০০৮ সালের জুন থেকে ২০০৯ সালের জুন পর্যন্ত। ২০০৮ ইউরোর সেমিফাইনালে রাশিয়ার বিপক্ষে ৩-০ গোলের জয় দিয়ে শুরু হয়েছিল এই ধারা। ২০০৯ কনফেডারেশন্স কাপের সেমিফাইনালে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে তা শেষ হয়। টানা জয়ের ১৫ ম্যাচ ৩৯ গোল করেছিল স্পেন, গোল খেয়েছিল মোটে দুটি।