শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চরমপন্থি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

প্রতীকী ছবি

পাবনার ফরিদপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এক চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদরাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত চরমপন্থী নেতার নাম আব্দুল মতিন (৪৬)। তিনি পাবনা সদর উপজেলার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল বটতলা এলাকার আজিমুদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে। তিনি চরমপন্থী গ্রুপ নকশাল এর নেতা ছিলেন বলে জানা গেছে।

ফরিদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাকিউল আজম জানান, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চরমপন্থী নকশাল দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। তারই জেরে বৃহস্পতিবার বিকেলে আব্দুল মতিন কে মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদরাসার সামনে গুলি ও কুপিয়ে পালিয়ে যায় প্রতিপক্ষের লোকজন। গুরুতর আহত অবস্থায় মতিনকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যার পরে মারা যান মতিন।

ওসি আরও জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তবে কারা তাকে হত্যা করেছে সে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত চলছে। পরে বিস্তারিত জানানো যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে হত্যা করেছে।

জনপ্রিয়

বড়দিনের বার্তায় পুতিনের মৃত্যু কামনা করলেন জেলেনস্কি

চরমপন্থি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

প্রকাশের সময় : ০৯:১৪:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫

পাবনার ফরিদপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এক চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদরাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত চরমপন্থী নেতার নাম আব্দুল মতিন (৪৬)। তিনি পাবনা সদর উপজেলার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল বটতলা এলাকার আজিমুদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে। তিনি চরমপন্থী গ্রুপ নকশাল এর নেতা ছিলেন বলে জানা গেছে।

ফরিদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাকিউল আজম জানান, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চরমপন্থী নকশাল দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। তারই জেরে বৃহস্পতিবার বিকেলে আব্দুল মতিন কে মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদরাসার সামনে গুলি ও কুপিয়ে পালিয়ে যায় প্রতিপক্ষের লোকজন। গুরুতর আহত অবস্থায় মতিনকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যার পরে মারা যান মতিন।

ওসি আরও জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তবে কারা তাকে হত্যা করেছে সে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তদন্ত চলছে। পরে বিস্তারিত জানানো যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে হত্যা করেছে।