বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পর্তুগালের লিসবনে বাংলাদেশি প্রকৌশলীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে শফিকুল ইসলাম শফিক (৩৮) নামে এক বাংলাদেশি প্রকৌশলীর মৃত্যু হয়েছে।শনিবার (১৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টার দিকে লিসবনের একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি লিভারজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে দেড় মাস ধরে চিকিৎসাধীন ছিলেন ওই হাসপাতালে।

নিহত শফিকুল রামগঞ্জের ভোলাকোট ইউনিয়নের নাগমুদ গ্রামের বড় মোল্লা বাড়ির মৃত নুরুজ্জামান মোল্লার ছেলে। ৩ ভাই ও ৫ বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট ছিলেন।

নিহতের মামাতো ভাই ইব্রাহিম আহমেদ আরজু গণমাধ্যমকে বলেন, শফিক ছোট থাকতে তার বাবা মারা যায়। সে অনেক পরিশ্রমী ও মেধাবী ছিল। ১০ বছর আগে সে পড়াশোনার জন্য প্রবাস যায়। তারপর ২০১৯ সালে সে বিয়ে করে। তার স্ত্রীসহ সে পর্তুগালে থাকতো। তাদের কোনো সন্তান নাই। লিভার সমস্যা নিয়ে সে দেড় মাস হাসপাতালে ছিল। হাসপাতালেই সে মারা যায়।

রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম রবীন শীষ বলেন, বিষয়টি কেউ আমাকে জানায়নি। পরিবার থেকে বিষয়টি জানালে মরদেহ দেশে আনতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।

জনপ্রিয়

যশোর-১ আসনে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন নুরুজ্জামান লিটন

পর্তুগালের লিসবনে বাংলাদেশি প্রকৌশলীর মৃত্যু

প্রকাশের সময় : ১১:২১:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫

পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে শফিকুল ইসলাম শফিক (৩৮) নামে এক বাংলাদেশি প্রকৌশলীর মৃত্যু হয়েছে।শনিবার (১৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টার দিকে লিসবনের একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি লিভারজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে দেড় মাস ধরে চিকিৎসাধীন ছিলেন ওই হাসপাতালে।

নিহত শফিকুল রামগঞ্জের ভোলাকোট ইউনিয়নের নাগমুদ গ্রামের বড় মোল্লা বাড়ির মৃত নুরুজ্জামান মোল্লার ছেলে। ৩ ভাই ও ৫ বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট ছিলেন।

নিহতের মামাতো ভাই ইব্রাহিম আহমেদ আরজু গণমাধ্যমকে বলেন, শফিক ছোট থাকতে তার বাবা মারা যায়। সে অনেক পরিশ্রমী ও মেধাবী ছিল। ১০ বছর আগে সে পড়াশোনার জন্য প্রবাস যায়। তারপর ২০১৯ সালে সে বিয়ে করে। তার স্ত্রীসহ সে পর্তুগালে থাকতো। তাদের কোনো সন্তান নাই। লিভার সমস্যা নিয়ে সে দেড় মাস হাসপাতালে ছিল। হাসপাতালেই সে মারা যায়।

রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এসএম রবীন শীষ বলেন, বিষয়টি কেউ আমাকে জানায়নি। পরিবার থেকে বিষয়টি জানালে মরদেহ দেশে আনতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।