সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুসল্লীদের দোয়া নেয়াটা রাজনীতিবিদদের জন্য ফরজ কাজ: হুমাম কাদের চৌধুরী 

এম. মতিন, চট্টগ্রাম ব্যুরো
মুসল্লীরা যখন এক জায়গায় জড়ো হয়, তাদের থেকে দোয়া নেওয়াটা আমাদের মতো রাজনীতিবিদদের একটা ফরজ কাজ। এতগুলি মুসল্লী যখন এক সাথে হয়েছে, এই সুযোগে আমি দোয়া চাই বোনা তা হয়না। সে কারণেই  আপনাদের সামনে এসেছি দোয়া চাওয়ার জন্য।
১৫ নভেম্বর (শনিবার দুপুরে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা ইউনুছিয়া আজিজুল উলূম মাদ্রাসার বার্ষিক সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন চট্টগ্রাম -৭ রাঙ্গুনিয়া আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ও জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হুমাম কাদের চৌধুরী।
হুমাম কাদের চৌধুরী বলেন, তিনি আরও বলেন, আপনারা যাকে শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেন, তিনি চেয়েছিলেন যে, উনার মরা দেহ যেন রাঙ্গুনিয়ায় নিয়ে আসা হয় এবং রাঙ্গুনিয়ায় যেন তাঁকে দাফন করা হয়। আপনারা জানেন ১০ বছর আগে এই ফ্যাসিষ্ট সরকার আমার বাবার শেষ ইচ্ছা পূরণ করতে দেয়নি।
তিনি বলেন, রাঙ্গুনিয়ার যেই জনগন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে সাংসদ পাঠিয়েছে, ভালবেসেছে, তাঁর বিপদের সময় তাঁর জন্য দোয়া করেছে। আমি চাচ্ছি তাদের সাথে আমার পরিবারের পরিচয় হয়ে যাক।
‘আমার মা, ভাই-বোন এখনো ভেতরে ভেতরে কাঁদে, কারণ তাদের মনের মধ্যে এখনো একটা আশংকা রয়ে গেছে, যে আব্বাকে কি সবাই ভুলে গেছে? আমি রাজনীতি করি বলে আমি এসে আপনাদের সাথে দেখা করতে পারি, আপনাদের থেকে শুনতে পারি যে আপনাদের মনের মধ্যে এখনো সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী জীবিত আছেন। আমি প্রথম বারের মতো আমার পরিবারকে দেখাতে চাই যে, আসলে আমার মরহুম বাবাকে রাঙ্গুনিয়াবাসী কতটা ভালবেসেছিল এবং এখনো ভালবাসে।’
আমরা এই মঞ্চে দাঁড়িয়ে যেই মওলানারা বক্তব্য রেখেছে, তাদেরকে অসম্মান করবোনা রাজনীতির নিয়ে কথা বলে। আমি এখানে এসেছি আপনাদের সন্তান হিসেবে, চট্টগ্রামের সন্তান হিসেবে। আপনাদের কাছ থেকে দোয়া নিয়ে যাচ্ছি, আশাকরি আপনারা আমি এবং আমার মরহুম বাবার জন্য দোয়া করবেন।
মাওলানা নেজাম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও কারী এনামুল হকের সঞ্চালনয় সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়া মাদ্রাসার পরিচালক  মাওলানা আবু তাহের নদভী, বিশেষ ওয়াজিয়ান ছিলেন, মাওলানা আরশাদ রহমানি, মুফতি গাজী ছানাউল্লাহ রহমানি, মাওলানা নজীর আহমেদ টঙ্গী, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন আল মোবারক, মাও. সিবগতুল্লাহ নূরী, মাও. কাজী আকতার হোসাইন প্রমূখ।
জনপ্রিয়

চৌগাছার ইজিবাইক–প্রাইভেটকার মুখোমুখি সংঘর্ষ, শিক্ষার্থীসহ আহত ৭

মুসল্লীদের দোয়া নেয়াটা রাজনীতিবিদদের জন্য ফরজ কাজ: হুমাম কাদের চৌধুরী 

প্রকাশের সময় : ০৭:৩১:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
এম. মতিন, চট্টগ্রাম ব্যুরো
মুসল্লীরা যখন এক জায়গায় জড়ো হয়, তাদের থেকে দোয়া নেওয়াটা আমাদের মতো রাজনীতিবিদদের একটা ফরজ কাজ। এতগুলি মুসল্লী যখন এক সাথে হয়েছে, এই সুযোগে আমি দোয়া চাই বোনা তা হয়না। সে কারণেই  আপনাদের সামনে এসেছি দোয়া চাওয়ার জন্য।
১৫ নভেম্বর (শনিবার দুপুরে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা ইউনুছিয়া আজিজুল উলূম মাদ্রাসার বার্ষিক সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন চট্টগ্রাম -৭ রাঙ্গুনিয়া আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ও জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হুমাম কাদের চৌধুরী।
হুমাম কাদের চৌধুরী বলেন, তিনি আরও বলেন, আপনারা যাকে শহীদ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেন, তিনি চেয়েছিলেন যে, উনার মরা দেহ যেন রাঙ্গুনিয়ায় নিয়ে আসা হয় এবং রাঙ্গুনিয়ায় যেন তাঁকে দাফন করা হয়। আপনারা জানেন ১০ বছর আগে এই ফ্যাসিষ্ট সরকার আমার বাবার শেষ ইচ্ছা পূরণ করতে দেয়নি।
তিনি বলেন, রাঙ্গুনিয়ার যেই জনগন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে সাংসদ পাঠিয়েছে, ভালবেসেছে, তাঁর বিপদের সময় তাঁর জন্য দোয়া করেছে। আমি চাচ্ছি তাদের সাথে আমার পরিবারের পরিচয় হয়ে যাক।
‘আমার মা, ভাই-বোন এখনো ভেতরে ভেতরে কাঁদে, কারণ তাদের মনের মধ্যে এখনো একটা আশংকা রয়ে গেছে, যে আব্বাকে কি সবাই ভুলে গেছে? আমি রাজনীতি করি বলে আমি এসে আপনাদের সাথে দেখা করতে পারি, আপনাদের থেকে শুনতে পারি যে আপনাদের মনের মধ্যে এখনো সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী জীবিত আছেন। আমি প্রথম বারের মতো আমার পরিবারকে দেখাতে চাই যে, আসলে আমার মরহুম বাবাকে রাঙ্গুনিয়াবাসী কতটা ভালবেসেছিল এবং এখনো ভালবাসে।’
আমরা এই মঞ্চে দাঁড়িয়ে যেই মওলানারা বক্তব্য রেখেছে, তাদেরকে অসম্মান করবোনা রাজনীতির নিয়ে কথা বলে। আমি এখানে এসেছি আপনাদের সন্তান হিসেবে, চট্টগ্রামের সন্তান হিসেবে। আপনাদের কাছ থেকে দোয়া নিয়ে যাচ্ছি, আশাকরি আপনারা আমি এবং আমার মরহুম বাবার জন্য দোয়া করবেন।
মাওলানা নেজাম উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও কারী এনামুল হকের সঞ্চালনয় সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়া মাদ্রাসার পরিচালক  মাওলানা আবু তাহের নদভী, বিশেষ ওয়াজিয়ান ছিলেন, মাওলানা আরশাদ রহমানি, মুফতি গাজী ছানাউল্লাহ রহমানি, মাওলানা নজীর আহমেদ টঙ্গী, মাওলানা ফরিদ উদ্দিন আল মোবারক, মাও. সিবগতুল্লাহ নূরী, মাও. কাজী আকতার হোসাইন প্রমূখ।