বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাগেরহাটে খুচরা সার বিক্রেতাদের লাইসেন্স বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

সোহেল রানা বাবু, বাগেরহাট প্রতিনিধি

‎‎খুচরা সার বিক্রেতাদের লাইসেন্স বাতিল এর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে বাগেরহাটের খুচরা সার বিক্রেতা এসোসিয়েশনের সদস্যরা।

‎২৬ নভেম্বর বুধবার সকালে বাগেরহাট প্রেসক্লাব এর সামনে এই মানববন্ধনে জেলার শতাধিক খুচরা সার ব্যবসায়ী অংশগ্রহণ করেন।

‎এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ আসাদুজ্জামান। সহ-সভাপতি মোঃ ওহিদুল ইসলাম। সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোহেল আজম। দপ্তর সম্পাদক শেখ শফিকুল আলম। জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক সৈয়দ আসাফুদ্দৌলা জুয়েল সহ এসোসিয়েশনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এ সময়ে বক্তব্য রাখেন।

‎মানবন্ধনে বক্তরা বলেন প্রশাসন নতুন নীতিমালা প্রণয়ন এর আগে খুচরা ব্যবসায়ীদের কোনো মতামত নেওয়ার বিধান থাকলেও তা নেয়নি।

‎এই লাইসেন্স বাতিল হলে দেশের পঞ্চাশ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক অনেক ক্ষেত্রে বাকীতে সার কিনতে না পেরে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

‎তাই অনতিবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান তারা। পরে নেতৃবৃন্দ জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।

জনপ্রিয়

ঢাকার কাছে একই স্থানে বারবার ভূমিকম্প, কারণ জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

বাগেরহাটে খুচরা সার বিক্রেতাদের লাইসেন্স বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

প্রকাশের সময় : ০১:০০:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫

সোহেল রানা বাবু, বাগেরহাট প্রতিনিধি

‎‎খুচরা সার বিক্রেতাদের লাইসেন্স বাতিল এর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান করেছে বাগেরহাটের খুচরা সার বিক্রেতা এসোসিয়েশনের সদস্যরা।

‎২৬ নভেম্বর বুধবার সকালে বাগেরহাট প্রেসক্লাব এর সামনে এই মানববন্ধনে জেলার শতাধিক খুচরা সার ব্যবসায়ী অংশগ্রহণ করেন।

‎এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ আসাদুজ্জামান। সহ-সভাপতি মোঃ ওহিদুল ইসলাম। সাধারণ সম্পাদক মোঃ সোহেল আজম। দপ্তর সম্পাদক শেখ শফিকুল আলম। জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক সৈয়দ আসাফুদ্দৌলা জুয়েল সহ এসোসিয়েশনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এ সময়ে বক্তব্য রাখেন।

‎মানবন্ধনে বক্তরা বলেন প্রশাসন নতুন নীতিমালা প্রণয়ন এর আগে খুচরা ব্যবসায়ীদের কোনো মতামত নেওয়ার বিধান থাকলেও তা নেয়নি।

‎এই লাইসেন্স বাতিল হলে দেশের পঞ্চাশ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক অনেক ক্ষেত্রে বাকীতে সার কিনতে না পেরে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

‎তাই অনতিবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান তারা। পরে নেতৃবৃন্দ জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।