
মারুফ বাবু, মোংলা প্রতিনিধিঃ
মোংলা উপজেলার সুন্দরবন ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের উত্তর বাঁশতলা গ্রামে ফজলুর রহমান শেখ’র পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া জমির উপর প্রতিষ্ঠিত “উত্তর বাঁশতলা আরশাদ আলী স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা”।
যা গত ২০০৪ ইং সাল থেকে আর কোন কার্যক্রম হয় না। পরবর্তীতে পারিবারিকভাবে ও স্থানীয় এলাকাবাসীর সিদ্ধান্তে সেখানে কওমী মাদরাসা ও এতিমখানা প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ গ্রহন করে ২০১৭ ইং সালে “জামিয়াতুস সুন্নাহ উত্তর বাঁশতলা কওমী মাদ্রাসা” নামে কওমী মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করা হয়। বর্তমানে এলাকাবাসীর অনুদান ও সহযোগিতায় পরিচালিত হয়ে আসছে এবং সমাজসেবা অধিদপ্তরেও এতিমখানা রেজিঃ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বর্তমানে জামিয়াতুস সুন্নাহ উত্তর বাঁশতলা কওমী মাদ্রাসায় ২৫০ জন শিক্ষার্থীরা আবাসিক/অনাবাসিকে পড়ালেখা চালিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু এলাকার কিছু ব্যক্তি লোভের বশবর্তী হয়ে ঐ কওমী মাদরাসাকে ইবতেদায়ী মাদ্রাসা উল্লেখ করে বিভিন্ন দপ্তরে মিথ্যা, বানোয়াট ও জালজালিয়াতি কাগজ জমা দিয়ে কওমী মাদ্রাসাকে উচ্ছেদ করে ইবতেদায়ী মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন উত্তর বাশতলা এলাকার মৃত: শহর আলী শেখের পুত্র ফজলুর রহমান শেখ। যার একটি অনুলিপি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কাছেও পাঠানো হয়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান জানান, তদন্ত করে এ বিষয়ে জানানো হবে।
এ বিষয়ে মোংলা উপজেলা নির্বাহী অফিসার শারমিন আক্তার সুমী বলেন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সাথে আমি কথা বলেছি। তিনি তদন্ত করে দেওয়ার পর সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মারুফ বাবু, মোংলা প্রতিনিধিঃ 






























