রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাগেরহাটে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

প্রতীকী ছবি

বাগেরহাটে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার এক কর্মীকে ধর্ষণ মামলায় জিহাদ শেখ নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) বাগেরহাটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক জেলা ও দায়রা জজ রোজিনা আক্তার আসামির উপস্থিতিতে এ আদেশ দেন।

জিহাদ শেখ (৩০) বাগেরহাট সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের বেনেগাতি গ্রামের বাসিন্দা।
বাদীপক্ষের আইনজীবী ফকির মো. নওরেশুজামান লালন জানান ২০২৩ সালের ১ আগস্ট দুপুরে কাজের জন্য সদর উপজেলার বেনেগাতী গ্রামের সনাতন দাসের বাড়িতে যান ভুক্তভোগী। আসামি জিহাদ শেখ ওই বাড়িতে এসে ঋণ ব্যাপারে কথা বলবেন জানিয়ে তাতে ডেকে নিয়ে যান। এরপর ভুক্তভোগীকে ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন।

এ ঘটনায় ওই এনজিও কর্মী বাদি হয়ে বাগেরহাট সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে জিহাদ শেখ একমাত্র আসামি করে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ অভিযোগপত্র জমা দিলে আদালত আসামি জিহাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন। আদালত ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে  রায় দিলেন।

জনপ্রিয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৫ কোটি টাকা মূল্যের ট্রাকভর্তি জীবিত গলদা চিংড়ি চুরি

বাগেরহাটে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

প্রকাশের সময় : ১১:৩০:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৫

বাগেরহাটে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার এক কর্মীকে ধর্ষণ মামলায় জিহাদ শেখ নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) বাগেরহাটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক জেলা ও দায়রা জজ রোজিনা আক্তার আসামির উপস্থিতিতে এ আদেশ দেন।

জিহাদ শেখ (৩০) বাগেরহাট সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের বেনেগাতি গ্রামের বাসিন্দা।
বাদীপক্ষের আইনজীবী ফকির মো. নওরেশুজামান লালন জানান ২০২৩ সালের ১ আগস্ট দুপুরে কাজের জন্য সদর উপজেলার বেনেগাতী গ্রামের সনাতন দাসের বাড়িতে যান ভুক্তভোগী। আসামি জিহাদ শেখ ওই বাড়িতে এসে ঋণ ব্যাপারে কথা বলবেন জানিয়ে তাতে ডেকে নিয়ে যান। এরপর ভুক্তভোগীকে ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন।

এ ঘটনায় ওই এনজিও কর্মী বাদি হয়ে বাগেরহাট সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে জিহাদ শেখ একমাত্র আসামি করে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ অভিযোগপত্র জমা দিলে আদালত আসামি জিহাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন। আদালত ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে  রায় দিলেন।