রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রবাসীর স্ত্রীকে আপত্তিকর মেসেজ, বহিষ্কার জামায়াত নেতা

ছবি-সংগৃহীত

ছাত্রের মাকে আপত্তিকর মেসেজ ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার রানাপাশা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমির হাফেজ নুরুল্লাহকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ বিষয়ে জেলা জামায়াত সাংগঠনিকভাবে তদন্ত করার পর গত শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ওই জামায়াত নেতাকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেয়া হয়।

নুরুল্লাহ উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের মাওলানা আমজাদ হোসেনের ছেলে। তিনি ঝালকাঠি সদর উপজেলার কৃষ্ণকাঠি এলাকার একটি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সৈয়দ মোহাম্মদ আব্দুস সালাম।
 
অভিযোগ ওঠে, নুরুল্লাহ যে মাদ্রাসায় চাকরি করেন সেখানে তিনি এক ছাত্রের মায়ের (প্রবাসীর স্ত্রী) মোবাইলে আপত্তিকর মেসেজ পাঠান। এ নিয়ে ছাত্রের স্বজনের হাতে মারধরের শিকার হন তিনি। ওই ঘটনার জবানবন্দির কিছু অংশ একটি ফেসবুক আইডি থেকে ভিডিও আকারে প্রকাশ হলে তা দ্রুত সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে স্বল্প সময়ের মধ্যেই ভিডিওটি ডিলিট করা হয়।

এ বিষয়ে ঝালকাঠি জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. ফরিদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী নৈতিকতা ও শৃঙ্খলার বাইরে কোনো আচরণ বরদাশত করে না। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করার কারণে সাংগঠনিকভাবে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
জনপ্রিয়

নির্বাচনের দিন সাধারণ ছুটি

প্রবাসীর স্ত্রীকে আপত্তিকর মেসেজ, বহিষ্কার জামায়াত নেতা

প্রকাশের সময় : ১১:৫০:৪৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫

ছাত্রের মাকে আপত্তিকর মেসেজ ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার রানাপাশা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমির হাফেজ নুরুল্লাহকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ বিষয়ে জেলা জামায়াত সাংগঠনিকভাবে তদন্ত করার পর গত শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ওই জামায়াত নেতাকে বহিষ্কারের ঘোষণা দেয়া হয়।

নুরুল্লাহ উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের মাওলানা আমজাদ হোসেনের ছেলে। তিনি ঝালকাঠি সদর উপজেলার কৃষ্ণকাঠি এলাকার একটি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সৈয়দ মোহাম্মদ আব্দুস সালাম।
 
অভিযোগ ওঠে, নুরুল্লাহ যে মাদ্রাসায় চাকরি করেন সেখানে তিনি এক ছাত্রের মায়ের (প্রবাসীর স্ত্রী) মোবাইলে আপত্তিকর মেসেজ পাঠান। এ নিয়ে ছাত্রের স্বজনের হাতে মারধরের শিকার হন তিনি। ওই ঘটনার জবানবন্দির কিছু অংশ একটি ফেসবুক আইডি থেকে ভিডিও আকারে প্রকাশ হলে তা দ্রুত সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে স্বল্প সময়ের মধ্যেই ভিডিওটি ডিলিট করা হয়।

এ বিষয়ে ঝালকাঠি জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. ফরিদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী নৈতিকতা ও শৃঙ্খলার বাইরে কোনো আচরণ বরদাশত করে না। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করার কারণে সাংগঠনিকভাবে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।