সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে সরকারি পুকুর দখলচেষ্টার অভিযোগ

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি 
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার তালম ইউনিয়নের জন্তিপুর গ্রামে সরকারি পুকুরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিরোধের প্রেক্ষিতে শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজ শেষে মসজিদের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, ভুয়া কমিটি গঠনের মাধ্যমে পুকুর দখলের চেষ্টা করা হচ্ছে।
জন্তিপুর গ্রামের সরকারি পুকুরটি দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় মসজিদ ও কওমি মাদ্রাসার তত্ত্বাবধানে ব্যবহার হয়ে আসছে। পুকুরটির পানি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর দৈনন্দিন কার্যক্রম এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
গ্রামবাসীর দেওয়া তথ্যমতে, একই গ্রামের দুই ব্যক্তি গোপনে একটি নতুন কমিটি গঠন করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দাখিল করেন। এর উদ্দেশ্য হিসেবে পুকুরটির ব্যবস্থাপনার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, নতুন কমিটি সংক্রান্ত বিষয়ে তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত করা হয়নি এবং বর্তমানে পূর্বের ব্যবস্থাপনা কাঠামোর মাধ্যমেই দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। অভিযুক্তদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তারা পুকুরটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনে ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছেন।
ঘটনার প্রেক্ষিতে এলাকায় প্রশাসনিক তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন স্থানীয়ভাবে সরেজমিন পরিদর্শন ও শুনানির মাধ্যমে বিষয়টি যাচাই করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
জনপ্রিয়

ঢাকায় দূতাবাস খুলবে আজারবাইজান

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে সরকারি পুকুর দখলচেষ্টার অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ০৮:২৩:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৫
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি 
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার তালম ইউনিয়নের জন্তিপুর গ্রামে সরকারি পুকুরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিরোধের প্রেক্ষিতে শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) জুমার নামাজ শেষে মসজিদের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, ভুয়া কমিটি গঠনের মাধ্যমে পুকুর দখলের চেষ্টা করা হচ্ছে।
জন্তিপুর গ্রামের সরকারি পুকুরটি দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় মসজিদ ও কওমি মাদ্রাসার তত্ত্বাবধানে ব্যবহার হয়ে আসছে। পুকুরটির পানি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর দৈনন্দিন কার্যক্রম এবং মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
গ্রামবাসীর দেওয়া তথ্যমতে, একই গ্রামের দুই ব্যক্তি গোপনে একটি নতুন কমিটি গঠন করে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দাখিল করেন। এর উদ্দেশ্য হিসেবে পুকুরটির ব্যবস্থাপনার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, নতুন কমিটি সংক্রান্ত বিষয়ে তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত করা হয়নি এবং বর্তমানে পূর্বের ব্যবস্থাপনা কাঠামোর মাধ্যমেই দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। অভিযুক্তদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তারা পুকুরটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনে ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছেন।
ঘটনার প্রেক্ষিতে এলাকায় প্রশাসনিক তদন্তের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন স্থানীয়ভাবে সরেজমিন পরিদর্শন ও শুনানির মাধ্যমে বিষয়টি যাচাই করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।