বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা নেই: মোমিন মেহেদী

নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী বলেছেন, শান্তিতে নোবেল জয়ী ড. ইউনূস সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা নেই। আজ যখন তখন যেখানে সেখানে নির্মমভাবে বীর মুক্তিযোদ্ধা থেকে গৃহিণীও হত্যার শিকার হচ্ছেন। কেউ আজ নিরাপদ নেই।

৯ ডিসেম্বর সকালে জাতীয় শ্রমিকধারার প্রশিক্ষণ কাউন্সিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন। জাতীয় শ্রমিকধারার যুগ্ম আহবায়ক হুমায়ুন কবির জীবনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে তিনি আরো বলেন, নির্বাচন করার নামে মানুষকে বোকা বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে। কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের নেতারা পালিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, কেউ কেউ শ্রমিক-কৃষক-ছাত্র-যুব-জনতার অধিকার কেড়ে নিতে উঠে পড়ে লেগেছে।

এসময় প্রেসিডিয়াম মেম্বার গাজী মনসুর, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভাইস চেয়ারম্যান চন্দন সেনগুপ্ত, যুগ্ম মহাসচিব মনির জামান, ওয়াজেদ রানা, মিজান ঢালী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। নেতৃবৃন্দ এসময় জামায়াতের নেতাদের পুলিশ-প্রশাসন ডোমেইন করার বক্তব্যকে ঘৃণা ভরে নিন্দা জানিয়ে বলেন, ছাত্র শিবির-জামায়াতের মত যুদ্ধাপরাধী ও যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থক গোষ্ঠি ৩০ লক্ষ হত্যাকাণ্ড আর ২ লক্ষ ধর্ষণের ঘটনাকে ধামাচাপা দিয়ে আগামীতে ক্ষমতায় আসার ষড়যন্ত্র করছে। অথচ এরা বাংলাদেশ বা বাংলাদেশের স্বাধীনতাই চায়নি। আজ যদি ৮৬৫ হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে প্রায় ২৫ টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক প্লাটফর্মের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়, তাহলে লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যার অভিযোগে কেন জামায়াত-শিবিরসহ স্বাধীনতা বিরোধী দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা হবে না!

জনপ্রিয়

কুবিতে ফিল্ম সোসাইটির কর্তৃক চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও নবীনবরণ

দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা নেই: মোমিন মেহেদী

প্রকাশের সময় : ০৫:২১:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২৫

নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী বলেছেন, শান্তিতে নোবেল জয়ী ড. ইউনূস সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা নেই। আজ যখন তখন যেখানে সেখানে নির্মমভাবে বীর মুক্তিযোদ্ধা থেকে গৃহিণীও হত্যার শিকার হচ্ছেন। কেউ আজ নিরাপদ নেই।

৯ ডিসেম্বর সকালে জাতীয় শ্রমিকধারার প্রশিক্ষণ কাউন্সিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন। জাতীয় শ্রমিকধারার যুগ্ম আহবায়ক হুমায়ুন কবির জীবনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে তিনি আরো বলেন, নির্বাচন করার নামে মানুষকে বোকা বানানোর ষড়যন্ত্র চলছে। কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের নেতারা পালিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, কেউ কেউ শ্রমিক-কৃষক-ছাত্র-যুব-জনতার অধিকার কেড়ে নিতে উঠে পড়ে লেগেছে।

এসময় প্রেসিডিয়াম মেম্বার গাজী মনসুর, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভাইস চেয়ারম্যান চন্দন সেনগুপ্ত, যুগ্ম মহাসচিব মনির জামান, ওয়াজেদ রানা, মিজান ঢালী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। নেতৃবৃন্দ এসময় জামায়াতের নেতাদের পুলিশ-প্রশাসন ডোমেইন করার বক্তব্যকে ঘৃণা ভরে নিন্দা জানিয়ে বলেন, ছাত্র শিবির-জামায়াতের মত যুদ্ধাপরাধী ও যুদ্ধাপরাধীদের সমর্থক গোষ্ঠি ৩০ লক্ষ হত্যাকাণ্ড আর ২ লক্ষ ধর্ষণের ঘটনাকে ধামাচাপা দিয়ে আগামীতে ক্ষমতায় আসার ষড়যন্ত্র করছে। অথচ এরা বাংলাদেশ বা বাংলাদেশের স্বাধীনতাই চায়নি। আজ যদি ৮৬৫ হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে প্রায় ২৫ টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক প্লাটফর্মের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়, তাহলে লক্ষ লক্ষ মানুষকে হত্যার অভিযোগে কেন জামায়াত-শিবিরসহ স্বাধীনতা বিরোধী দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা হবে না!