বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আজ শুভ বড়দিন

ছবি-সংগৃহীত

আজ ২৫ ডিসেম্বর, খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শুভ বড়দিন (ক্রিসমাস)। আজকের এই দিনেই বেথলেহেম শহরে জন্মগ্রহণ করেন খ্রিষ্টধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিষ্ট। খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচার এবং মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালনার জন্য তিনি জন্ম নিয়েছিলেন। বিশ্বব্যাপী খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা আনন্দ-উৎসব ও প্রার্থনার মধ্য দিয়ে উদযাপন করবেন দিনটিকে। গির্জায় গির্জায় হবে প্রার্থনা। মানবতার কল্যাণে ছড়িয়ে দেওয়া হবে যিশুখ্রিষ্টের শান্তির বাণী।

আলোকসজ্জা, ক্রিসমাস ট্রি আর সান্তাক্লজের উপহারে মেতে উঠবে শিশুরা। অনেক খ্রিষ্টান পরিবারে তৈরি হবে কেক, থাকবে বিশেষ খাবারের আয়োজন।

ঈশ্বরের দূতের কথামতো শিশুটির নাম রাখা হয় যিশাস, বাংলায় ‘যিশু’। শিশুটি কোনো সাধারণ শিশু ছিল না। ঈশ্বর তাকে পাঠিয়েছিলেন মানবজাতির মুক্তির জন্য। সেই শিশু বড় হয়ে পাপের শৃঙ্খলে আবদ্ধ মানুষকে মুক্তির বাণী শোনান।

বিশ্বের অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হবে এ উৎসব। বড়দিন উপলক্ষে গির্জাগুলো সাজানো হয়েছে রঙিন বাতিতে। সকালে সেখানে বিশেষ প্রার্থনা দিয়ে দিন শুরু করবেন খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা। গির্জায় ধর্মীয় গান হবে। এ ছাড়া নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন যিশুভক্তরা। উৎসব ঘিরে রাজধানী ঢাকায় নেওয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

এদিন ঘরে ঘরে জ্বালানো হবে রঙিন বাতি, থাকবে সুসজ্জিত ক্রিসমাস ট্রি। যিশু গোয়ালঘরে জন্মেছিলেন বলে তার অনেক অনুসারীই ঘরে ঘরে প্রতীকী গোশালা তৈরি করেছেন। অনেকে বেড়াতে যাবেন আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে। বড়দিনের উৎসব ঘিরে আয়োজনে পিছিয়ে নেই ঢাকাসহ দেশের বড় শহরের অভিজাত হোটেলগুলো। রঙিন বাতি, ফুল আর প্রতীকী ক্রিসমাস ট্রিতে সাজানো হয়েছে বড়দিন। এ উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটির দিন।

জনপ্রিয়

নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এগিয়ে আসার আহ্বান

আজ শুভ বড়দিন

প্রকাশের সময় : ১০:০৪:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫

আজ ২৫ ডিসেম্বর, খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শুভ বড়দিন (ক্রিসমাস)। আজকের এই দিনেই বেথলেহেম শহরে জন্মগ্রহণ করেন খ্রিষ্টধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিষ্ট। খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচার এবং মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালনার জন্য তিনি জন্ম নিয়েছিলেন। বিশ্বব্যাপী খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা আনন্দ-উৎসব ও প্রার্থনার মধ্য দিয়ে উদযাপন করবেন দিনটিকে। গির্জায় গির্জায় হবে প্রার্থনা। মানবতার কল্যাণে ছড়িয়ে দেওয়া হবে যিশুখ্রিষ্টের শান্তির বাণী।

আলোকসজ্জা, ক্রিসমাস ট্রি আর সান্তাক্লজের উপহারে মেতে উঠবে শিশুরা। অনেক খ্রিষ্টান পরিবারে তৈরি হবে কেক, থাকবে বিশেষ খাবারের আয়োজন।

ঈশ্বরের দূতের কথামতো শিশুটির নাম রাখা হয় যিশাস, বাংলায় ‘যিশু’। শিশুটি কোনো সাধারণ শিশু ছিল না। ঈশ্বর তাকে পাঠিয়েছিলেন মানবজাতির মুক্তির জন্য। সেই শিশু বড় হয়ে পাপের শৃঙ্খলে আবদ্ধ মানুষকে মুক্তির বাণী শোনান।

বিশ্বের অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হবে এ উৎসব। বড়দিন উপলক্ষে গির্জাগুলো সাজানো হয়েছে রঙিন বাতিতে। সকালে সেখানে বিশেষ প্রার্থনা দিয়ে দিন শুরু করবেন খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা। গির্জায় ধর্মীয় গান হবে। এ ছাড়া নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন যিশুভক্তরা। উৎসব ঘিরে রাজধানী ঢাকায় নেওয়া হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

এদিন ঘরে ঘরে জ্বালানো হবে রঙিন বাতি, থাকবে সুসজ্জিত ক্রিসমাস ট্রি। যিশু গোয়ালঘরে জন্মেছিলেন বলে তার অনেক অনুসারীই ঘরে ঘরে প্রতীকী গোশালা তৈরি করেছেন। অনেকে বেড়াতে যাবেন আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে। বড়দিনের উৎসব ঘিরে আয়োজনে পিছিয়ে নেই ঢাকাসহ দেশের বড় শহরের অভিজাত হোটেলগুলো। রঙিন বাতি, ফুল আর প্রতীকী ক্রিসমাস ট্রিতে সাজানো হয়েছে বড়দিন। এ উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটির দিন।