বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাউথ আফ্রিকায় গ্যাস লিক করে প্রাণ গেল ১৬ জনের

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষাক্ত নাইট্রেট অক্সাইড গ্যাস লিক করে অন্তত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে নারী এবং শিশু রয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।

বুধবার জোহানেসবার্গের বোকসবার্গের একটি অনুমোদনহীন বসতিতে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। এর সঙ্গে—  অবৈধ সোনার খনির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। খবর বিবিসির।

অবৈধ খনি শ্রমিকরা বিষাক্ত নাইট্রেট অক্সাইড গ্যাস ব্যবহার করে থাকেন। এটি স্থানীয়ভাবে ঝামা ঝামাস নামে পরিচিত। পরিত্যাক্ত খনি থেকে মাটি চুরি করে এনে— এই গ্যাসের মাধ্যমে মাটি থেকে সোনার ছোট ছোট দানা খুঁজে বের করা হয়।

বিষাক্ত এই গ্যাসের একটি সিলিন্ডার বোকসবার্গের ঘনবসতিপূর্ণ অ্যাঙ্গেলো সান্টে শহরে পাওয়া যায়। যেখানে গ্যাস লিকের ঘটনা ঘটে— সেই স্থানের ১০০ মিটারের মধ্যে নিহতদের পাওয়া যায়।

জরুরি পরিষেবা সংস্থার এক কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, এ ঘটনায় কাউকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়নি।

তবে তাদের আশঙ্কা, ওই এলাকা থেকে আরও লাশ পাওয়া যেতে পারে। আহত বা নিহতদের খুঁজে বের করতে রাতের বেলায়ও উদ্ধার অভিযান চলছিল।

এদিকে ৬ মাস আগে জোহানেসবার্গেই একটি গ্যাস ট্যাংকার বিস্ফোরণ হয়ে ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। সেই ঘটনার রেশ না কাটতে কাটতে আবারও গ্যাস দুর্ঘটনায় মৃত্যু দেখল শহরটি।

জনপ্রিয়

সজীব-আপনের নেতৃত্বে কুবির পূজা উদযাপন পরিষদ 

সাউথ আফ্রিকায় গ্যাস লিক করে প্রাণ গেল ১৬ জনের

প্রকাশের সময় : ০৯:১১:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই ২০২৩

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষাক্ত নাইট্রেট অক্সাইড গ্যাস লিক করে অন্তত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে নারী এবং শিশু রয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।

বুধবার জোহানেসবার্গের বোকসবার্গের একটি অনুমোদনহীন বসতিতে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। এর সঙ্গে—  অবৈধ সোনার খনির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। খবর বিবিসির।

অবৈধ খনি শ্রমিকরা বিষাক্ত নাইট্রেট অক্সাইড গ্যাস ব্যবহার করে থাকেন। এটি স্থানীয়ভাবে ঝামা ঝামাস নামে পরিচিত। পরিত্যাক্ত খনি থেকে মাটি চুরি করে এনে— এই গ্যাসের মাধ্যমে মাটি থেকে সোনার ছোট ছোট দানা খুঁজে বের করা হয়।

বিষাক্ত এই গ্যাসের একটি সিলিন্ডার বোকসবার্গের ঘনবসতিপূর্ণ অ্যাঙ্গেলো সান্টে শহরে পাওয়া যায়। যেখানে গ্যাস লিকের ঘটনা ঘটে— সেই স্থানের ১০০ মিটারের মধ্যে নিহতদের পাওয়া যায়।

জরুরি পরিষেবা সংস্থার এক কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, এ ঘটনায় কাউকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়নি।

তবে তাদের আশঙ্কা, ওই এলাকা থেকে আরও লাশ পাওয়া যেতে পারে। আহত বা নিহতদের খুঁজে বের করতে রাতের বেলায়ও উদ্ধার অভিযান চলছিল।

এদিকে ৬ মাস আগে জোহানেসবার্গেই একটি গ্যাস ট্যাংকার বিস্ফোরণ হয়ে ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছিল। সেই ঘটনার রেশ না কাটতে কাটতে আবারও গ্যাস দুর্ঘটনায় মৃত্যু দেখল শহরটি।