বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজার কাছে ৩ লাখ সেনা মোতায়েন করল ইসরাইল

ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠন হামাসের সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অংশ হিসেবে অবরুদ্ধ গাজা সীমান্তে প্রায় তিন লাখ সেনা মোতায়েন করেছে ইসরাইল। দেশটির সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র জোনাথন কনরিকাস বলেছেন, হামাসের সাথে যুদ্ধের জন্য গাজা উপত্যকায় প্রায় তিন লাখ সেনা মোতায়েন রয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্ট করা একটি ভিডিওতে তিনি বলেছেন, গাজা স্ট্রিপের (উপত্যকা) কাছাকাছি অঞ্চলগুলোতে আমরা যা করছি তা হলো- আমরা তিন লাখ সেনা মোতায়েন করেছি। এর মধ্যে আমাদের পদাতিক, সাঁজোয়া সেনা, আর্টিলারি কর্পস এবং রিজার্ভ থেকে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। বিভিন্ন ব্রিগেড এবং ডিভিশন থেকেও সেনা পাঠানো হয়েছে। তারা এখন মিশনটি কার্যকর করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। এ ব্যাপারে ইসরাইলি সরকার অনুমোদ দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

জোনাথন কনরিকাস আরও বলেন, আমরা এটি নিশ্চিত করতে চাই যে, এই যুদ্ধ শেষে হামাসের এমন কোনো সামরিক সক্ষমতা থাকবে না; যার দ্বারা তারা ইসরাইলি বেসামরিক লোকদের হুমকি দিতে বা হত্যা করতে পারে।

জনপ্রিয়

ঝিকরগাছায় অস্ত্র ও ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেপ্তার

গাজার কাছে ৩ লাখ সেনা মোতায়েন করল ইসরাইল

প্রকাশের সময় : ১২:০৫:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ সংগঠন হামাসের সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অংশ হিসেবে অবরুদ্ধ গাজা সীমান্তে প্রায় তিন লাখ সেনা মোতায়েন করেছে ইসরাইল। দেশটির সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র জোনাথন কনরিকাস বলেছেন, হামাসের সাথে যুদ্ধের জন্য গাজা উপত্যকায় প্রায় তিন লাখ সেনা মোতায়েন রয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ পোস্ট করা একটি ভিডিওতে তিনি বলেছেন, গাজা স্ট্রিপের (উপত্যকা) কাছাকাছি অঞ্চলগুলোতে আমরা যা করছি তা হলো- আমরা তিন লাখ সেনা মোতায়েন করেছি। এর মধ্যে আমাদের পদাতিক, সাঁজোয়া সেনা, আর্টিলারি কর্পস এবং রিজার্ভ থেকে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। বিভিন্ন ব্রিগেড এবং ডিভিশন থেকেও সেনা পাঠানো হয়েছে। তারা এখন মিশনটি কার্যকর করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। এ ব্যাপারে ইসরাইলি সরকার অনুমোদ দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

জোনাথন কনরিকাস আরও বলেন, আমরা এটি নিশ্চিত করতে চাই যে, এই যুদ্ধ শেষে হামাসের এমন কোনো সামরিক সক্ষমতা থাকবে না; যার দ্বারা তারা ইসরাইলি বেসামরিক লোকদের হুমকি দিতে বা হত্যা করতে পারে।