মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ড. মুহাম্মদ ইউনূস হাজির হলেন শ্রম আদালতে

  • ঢাকা ব্যুরো।।
  • প্রকাশের সময় : ০১:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৩
  • ২২৪

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য শ্রম আদালতে হাজির হয়েছেন গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আত্মপক্ষ সমর্থন করতে বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানার আদালতে হাজির হন তিনি। এসময় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ছিলেন তার আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন।

আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, আজ ৩৪২ ধারায় আত্মপক্ষ সমর্থনের দিন ধার্য করা আছে। তাই ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখানে হাজির হয়েছেন। একইসঙ্গে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর এ মামলাটি প্রমাণ করতে সক্ষম হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি।

এর আগে, ড. ইউনুসের বিরুদ্ধে ৪ নম্বর সাক্ষী পরিদর্শক মিজানুর রহমানের সাক্ষ্য ও জেরা সম্পন্ন হয়।

১৮ অক্টোবর দ্বিতীয় সাক্ষী হাদিউজ্জামানের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এ দিনটি ধার্য করেন আদালত। ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক তরিকুল ইসলাম বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চার পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করার অভিযোগ আনা হয়। গত ২২ আগস্ট এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এ মামলায় মোট  ৪ জন সাক্ষী রয়েছে।
জনপ্রিয়

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত

ড. মুহাম্মদ ইউনূস হাজির হলেন শ্রম আদালতে

প্রকাশের সময় : ০১:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৩

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য শ্রম আদালতে হাজির হয়েছেন গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আত্মপক্ষ সমর্থন করতে বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানার আদালতে হাজির হন তিনি। এসময় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ছিলেন তার আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন।

আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, আজ ৩৪২ ধারায় আত্মপক্ষ সমর্থনের দিন ধার্য করা আছে। তাই ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখানে হাজির হয়েছেন। একইসঙ্গে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর এ মামলাটি প্রমাণ করতে সক্ষম হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি।

এর আগে, ড. ইউনুসের বিরুদ্ধে ৪ নম্বর সাক্ষী পরিদর্শক মিজানুর রহমানের সাক্ষ্য ও জেরা সম্পন্ন হয়।

১৮ অক্টোবর দ্বিতীয় সাক্ষী হাদিউজ্জামানের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এ দিনটি ধার্য করেন আদালত। ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক তরিকুল ইসলাম বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চার পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করার অভিযোগ আনা হয়। গত ২২ আগস্ট এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এ মামলায় মোট  ৪ জন সাক্ষী রয়েছে।