বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যশোরে ইয়াবা মামলায় দুই মাদক ব্যবসায়ীর কারাদণ্ড 

ইয়াবার আলাদা মামলায় দুই মাদক ব্যবসায়ীকে ভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদন্ডের আদেশ দিয়েছে যশোরের একটি আদালত। অভিযোগে সত্যতা না পাওয়ায় আসামি সুজনকে খালাস দেয়া হয়েছে। বুধবার অতিরিক্ত দায়রা জজ শিমুর কুমার বিশ্বাস আলাদা রায়ে এ আদেশ দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত জিয়া সরদার শার্শার বসতপুর গ্রামের ১ নম্বর কলোনির ওয়াজেদ আলী সরদারের ছেলে ও জীবন ইসলাম আকাশ যশোর শহরের ঘোপ জেলরোডের বুড়ির বাগানের টাক বাবুর বাড়ির ভাড়াটিয় মৃত কুদ্দুস ইসলামের ছেলে।

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০২৭ সালের ২৫ আগস্ট রাতে কোতয়ালি থানা পুলিশ ঘোপ জেলরোটের টিটিসি কলেজের সামনে থেকে জীবন ও সুজনকে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫৫ পিচ ইয়বা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় উপশহর ফাঁড়ির এএসআই শরীফ উদ্দিন বাদী হয়ে আটক দুইজনের বিরুদ্ধে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে কোতয়ালি থানায় মামলা করেন। এ মামলার দীর্ঘ সাক্ষী গ্রহণ শেষে আসামি জীবনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে ৫ বছর সশ্রম কারাদ-, ৩ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদ-ের আদেশ দিয়েছেন।

অপর দিকে, ২০১৮ সালের ৫ জুন যশোরের ডিবি পুলিশ শার্শার নাভারন-সাক্ষীরা সড়কের যাদপুরে অভিযান চালিয়ে জিয়া সরদারকে আটক ও তার কাছ থেকে ১০০ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ডিবির এসআই মুররদ হোসেন বাদী হয়ে শার্শা থানায় মাদক নিয়ন্ত্র আইনে মামলা করেন। এ মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে আসামি জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে ৭ বছর সশ্রম কারাদ-, ৫ হাজর টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ২ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন।

জনপ্রিয়

রাজস্থলীতে নানা আয়োজনে বিজয় দিবস পালিত 

যশোরে ইয়াবা মামলায় দুই মাদক ব্যবসায়ীর কারাদণ্ড 

প্রকাশের সময় : ১১:৩১:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪

ইয়াবার আলাদা মামলায় দুই মাদক ব্যবসায়ীকে ভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদন্ডের আদেশ দিয়েছে যশোরের একটি আদালত। অভিযোগে সত্যতা না পাওয়ায় আসামি সুজনকে খালাস দেয়া হয়েছে। বুধবার অতিরিক্ত দায়রা জজ শিমুর কুমার বিশ্বাস আলাদা রায়ে এ আদেশ দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত জিয়া সরদার শার্শার বসতপুর গ্রামের ১ নম্বর কলোনির ওয়াজেদ আলী সরদারের ছেলে ও জীবন ইসলাম আকাশ যশোর শহরের ঘোপ জেলরোডের বুড়ির বাগানের টাক বাবুর বাড়ির ভাড়াটিয় মৃত কুদ্দুস ইসলামের ছেলে।

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০২৭ সালের ২৫ আগস্ট রাতে কোতয়ালি থানা পুলিশ ঘোপ জেলরোটের টিটিসি কলেজের সামনে থেকে জীবন ও সুজনকে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫৫ পিচ ইয়বা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় উপশহর ফাঁড়ির এএসআই শরীফ উদ্দিন বাদী হয়ে আটক দুইজনের বিরুদ্ধে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে কোতয়ালি থানায় মামলা করেন। এ মামলার দীর্ঘ সাক্ষী গ্রহণ শেষে আসামি জীবনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে ৫ বছর সশ্রম কারাদ-, ৩ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদ-ের আদেশ দিয়েছেন।

অপর দিকে, ২০১৮ সালের ৫ জুন যশোরের ডিবি পুলিশ শার্শার নাভারন-সাক্ষীরা সড়কের যাদপুরে অভিযান চালিয়ে জিয়া সরদারকে আটক ও তার কাছ থেকে ১০০ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ডিবির এসআই মুররদ হোসেন বাদী হয়ে শার্শা থানায় মাদক নিয়ন্ত্র আইনে মামলা করেন। এ মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে আসামি জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাকে ৭ বছর সশ্রম কারাদ-, ৫ হাজর টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ২ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন।