রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

লাক্ষা ব্যবসায় প্রতারণার শিকার, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

যশোরের কেশবপুরের কলাগাছি বাজারে লাক্ষা ব্যবসায়ী প্রতারক আয়ুব হোসেন আনসারিকে অবিলম্বে আটকের দাবিতে আজ রবিবার বিকেলে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগীরা।

মানববন্ধন কালে বক্তারা বলেন, বগুড়া জেলার ব্যবসায়ী মোঃ শফিউল আলম কেশবপুর থানায় তার লাক্ষা (কাঠের রঙের কাঁচামাল) ব্যবসায়িক অংশীদারদের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন।

এ মামলার আসামি   আয়ুব হোসেন, মনিরুজ্জামান (নেদু), তরিকুল আনাছারী এবং ফারুক আনাছারী – ব্যবসায়িক চুক্তির অধীনে তার কাছ থেকে প্রায় ছিয়ানব্বই লক্ষ টাকা সংগ্রহ করলেও নির্ধারিত পণ্য সরবরাহে ব্যর্থ হয়েছে এবং নিজেদের মোবাইল ফোন বন্ধ করে তার সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে।

মামলার বাদি শফিউল আলম বলেন, গত দুই বছর ধরে সাতক্ষীরার গয়ড়া এলাকার এই চারজন আসামীর সাথে ব্যবসায়িক লেনদেন চালাচ্ছিলেন। সম্প্রতি কেশবপুর থানাধীন খতিয়াখালী মোড় সংলগ্ন সালাম নামের এক ব্যক্তির গোডাউন ভাড়া নিয়ে পণ্য সংরক্ষণ এবং সরবরাহের কাজে নিয়োজিত থাকলেও তারা প্রতিশ্রুত পণ্য সরবরাহে ব্যর্থ হয়। তাছাড়া, গত ৭ নভেম্বর পণ্য পাঠানোর কথা থাকলেও পণ্য সরবরাহ না করায় এবং তাদের মোবাইল বন্ধ পাওয়ায়, শফিউল আলম সন্দেহজনক মনে করেন এবং পরে গোডাউনে গিয়ে মালামাল না পেয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন শাহীন গাজী, শাহীন আলম,আফসার সরদার, লুৎফর বিশ্বাস প্রমুখ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লিটন দাস জানান থানায় মামলা হয়েছে যার নম্বর -০১(১০/১১/২৪)।  আসামি আটকে অভিযান চলছে।

জনপ্রিয়

শিল্পা শেঠির আপত্তিকর ছবি-ভিডিও ভাইরাল, নিলেন বড় পদক্ষেপ

লাক্ষা ব্যবসায় প্রতারণার শিকার, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

প্রকাশের সময় : ০৭:৫১:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪

যশোরের কেশবপুরের কলাগাছি বাজারে লাক্ষা ব্যবসায়ী প্রতারক আয়ুব হোসেন আনসারিকে অবিলম্বে আটকের দাবিতে আজ রবিবার বিকেলে মানববন্ধন করেছেন ভুক্তভোগীরা।

মানববন্ধন কালে বক্তারা বলেন, বগুড়া জেলার ব্যবসায়ী মোঃ শফিউল আলম কেশবপুর থানায় তার লাক্ষা (কাঠের রঙের কাঁচামাল) ব্যবসায়িক অংশীদারদের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছেন।

এ মামলার আসামি   আয়ুব হোসেন, মনিরুজ্জামান (নেদু), তরিকুল আনাছারী এবং ফারুক আনাছারী – ব্যবসায়িক চুক্তির অধীনে তার কাছ থেকে প্রায় ছিয়ানব্বই লক্ষ টাকা সংগ্রহ করলেও নির্ধারিত পণ্য সরবরাহে ব্যর্থ হয়েছে এবং নিজেদের মোবাইল ফোন বন্ধ করে তার সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে।

মামলার বাদি শফিউল আলম বলেন, গত দুই বছর ধরে সাতক্ষীরার গয়ড়া এলাকার এই চারজন আসামীর সাথে ব্যবসায়িক লেনদেন চালাচ্ছিলেন। সম্প্রতি কেশবপুর থানাধীন খতিয়াখালী মোড় সংলগ্ন সালাম নামের এক ব্যক্তির গোডাউন ভাড়া নিয়ে পণ্য সংরক্ষণ এবং সরবরাহের কাজে নিয়োজিত থাকলেও তারা প্রতিশ্রুত পণ্য সরবরাহে ব্যর্থ হয়। তাছাড়া, গত ৭ নভেম্বর পণ্য পাঠানোর কথা থাকলেও পণ্য সরবরাহ না করায় এবং তাদের মোবাইল বন্ধ পাওয়ায়, শফিউল আলম সন্দেহজনক মনে করেন এবং পরে গোডাউনে গিয়ে মালামাল না পেয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন শাহীন গাজী, শাহীন আলম,আফসার সরদার, লুৎফর বিশ্বাস প্রমুখ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লিটন দাস জানান থানায় মামলা হয়েছে যার নম্বর -০১(১০/১১/২৪)।  আসামি আটকে অভিযান চলছে।