মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে: ফখরুল

ছবি-সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে ১২ বছর ধরে সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে বলে দাবি করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, যিনি সারাটা জীবন গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন, সেই খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সবচেয়ে দেশপ্রেমিক বাহিনী সেনাবাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।

সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমি বিশেষ করে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন ও নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসানকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।

একইসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে তিনি ম্যাডামকে (খালেদা জিয়াকে) যে সম্মান দেখিয়েছেন তাতে আমরা কৃতজ্ঞ। তাতে আজকে গোটা জাতি আনন্দিত।

এর আগে অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন ড. ইউনূস। পরে ড. ইউনূস তার বক্তব্যে বলেন, খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত।

ইউনূস বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। এক যুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে।

খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

জনপ্রিয়

বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনে বিএনপি, স্বতন্ত্র প্রার্থী শতাধিক

খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে: ফখরুল

প্রকাশের সময় : ০৮:৪৮:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পরিকল্পিতভাবে ১২ বছর ধরে সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে বলে দাবি করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, যিনি সারাটা জীবন গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করেছেন, সেই খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সবচেয়ে দেশপ্রেমিক বাহিনী সেনাবাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।

সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে আমি বিশেষ করে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন ও নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসানকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।

একইসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে তিনি ম্যাডামকে (খালেদা জিয়াকে) যে সম্মান দেখিয়েছেন তাতে আমরা কৃতজ্ঞ। তাতে আজকে গোটা জাতি আনন্দিত।

এর আগে অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন ড. ইউনূস। পরে ড. ইউনূস তার বক্তব্যে বলেন, খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত।

ইউনূস বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। এক যুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে।

খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।