সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

ছবি-সংগৃহীত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ব্যবসায়ী সাইদুর রহমান হত্যা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং একইসঙ্গে তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন আদালত।বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা ও জজ আয়েশা আক্তার সুমি এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, উপজেলার চর শিবপুরের কবির মিয়া ছেলে কাজল মিয়া (৪৯), বাহেরচরের আব্দুল খালেকের ছেলে রিপন মিয়া (৩২) ও নজরুল ইসলামের ছেলে রাসেল মিয়া (৩০)। আদালতে রায়ের সময় রিপন মিয়া ও কাজল মিয়া উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে আদালতের অতিরিক্ত পিপি মো. আজাদ মিয়া জানান, ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর উপজেলার লঞ্চঘাট সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে ফল ব্যবসায়ী সাইদুর রহমানের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। একদিন আগ থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। সাইদুর রহমান উপজেলার বাহেরচর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে।

তিনি জানান, মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ভগ্নীপতি লোকমান মিয়া বাদী হয়ে একই বছরের ১ অক্টোবর রাসেল মিয়াকে আসামি করে মামলা করেন। এরপর থেকে রাসেল রাসেল মিয়া পলাতক। মামলার তদন্তে হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে কাজল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। কাজল আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।

২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে সাক্ষী, যুক্তিতর্কসহ সব কার্যক্রম শেষে তিনজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

জনপ্রিয়

ঢাকা-করাচি সরাসরি ফ্লাইট চালু জানুয়ারিতে

ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশের সময় : ০৩:৫৪:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ব্যবসায়ী সাইদুর রহমান হত্যা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং একইসঙ্গে তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন আদালত।বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা ও জজ আয়েশা আক্তার সুমি এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, উপজেলার চর শিবপুরের কবির মিয়া ছেলে কাজল মিয়া (৪৯), বাহেরচরের আব্দুল খালেকের ছেলে রিপন মিয়া (৩২) ও নজরুল ইসলামের ছেলে রাসেল মিয়া (৩০)। আদালতে রায়ের সময় রিপন মিয়া ও কাজল মিয়া উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে আদালতের অতিরিক্ত পিপি মো. আজাদ মিয়া জানান, ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর উপজেলার লঞ্চঘাট সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে ফল ব্যবসায়ী সাইদুর রহমানের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। একদিন আগ থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। সাইদুর রহমান উপজেলার বাহেরচর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে।

তিনি জানান, মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ভগ্নীপতি লোকমান মিয়া বাদী হয়ে একই বছরের ১ অক্টোবর রাসেল মিয়াকে আসামি করে মামলা করেন। এরপর থেকে রাসেল রাসেল মিয়া পলাতক। মামলার তদন্তে হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে কাজল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। কাজল আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন।

২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে সাক্ষী, যুক্তিতর্কসহ সব কার্যক্রম শেষে তিনজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।