বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে প্রতিপক্ষরা

মেহেদী হাসান, রাজবাড়ী প্রতিনিধি
আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে প্রতিপক্ষরা বলে অভিযোগ করেন রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি খন্দকার ইজাজুল হক (মনা)।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল)  এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন আমি প্রায় ৩০ বছর যাবৎ সুনামের সাথে বহরপুর বাজারে ব্যবসা করি এবং ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির বার বার সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছি এর পাশাপাশি ইসলামপুর ইউনিয়নে ওএমএস এর ডিলার হিসেবেও কাজ করছি। গত মঙ্গলবার সকাল থেকে বাওনাড়া বাজারে আমার গোডাউন থেকে ওএমএস এর চাল কাডধারীদের মাঝে মাল বিতরণ শুরু করি এবং অনেক ভিড় থাকে। এসমন সময় হুলাইল গ্রামের  বাসিন্দা হেকমত ভদ্র ভোটার আইডি সাদৃশ্য একটা ফটোকপি নিয়ে মাল তুলতে আসে কিন্তু বর্তমান কার্ডের সাথে তার ফটোকপি কাগজের কোন মিল না পাওয়ার আমরা তাকে মাল দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে যাচাইয়ের জন্য তার কাগজটি রেখে দেই এসময় সে উত্তেজিত হয় এবং গালামন্দ করে সেখান থেকে চলে যায়। সন্ধ্যায় বহরপুর বাজারে আসি এবং হেকমত ভদ্রর কার্ডটি তার ওয়ার্ডের মেম্বরকে দেখালে তিনি বলে এটা কোন কার্ডই না পরে বাজারের নিমতলায় বাবু নামে এক ব্যবসায়িকে এই কার্ডটি দেখালে তিনিও বলেন এটা কোন কার্ডই না একটা ফটোকপি কাগজ মাত্র। সে সময় হেকমত
ভদ্র কাগজটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়।  পরবর্তীতে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ইন্ধনে এই হেকমত চাল বিতরণে অনিয়ম  এর কথা বলে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি সম্পূর্ণ বিধি মোতাবেক ওএমএস এর কার্যক্রম পরিচালনা করছি। কোন অপপ্রচারে কান না দেয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ করছি।
জনপ্রিয়

পঞ্চগড়ে কৃষকের অধিকার ও অন্তর্ভুক্তিকরন এবং নারী ও শিশুর সহিংসতারোধে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত

আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে প্রতিপক্ষরা

প্রকাশের সময় : ০৮:১০:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
মেহেদী হাসান, রাজবাড়ী প্রতিনিধি
আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে প্রতিপক্ষরা বলে অভিযোগ করেন রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি খন্দকার ইজাজুল হক (মনা)।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল)  এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন আমি প্রায় ৩০ বছর যাবৎ সুনামের সাথে বহরপুর বাজারে ব্যবসা করি এবং ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির বার বার সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছি এর পাশাপাশি ইসলামপুর ইউনিয়নে ওএমএস এর ডিলার হিসেবেও কাজ করছি। গত মঙ্গলবার সকাল থেকে বাওনাড়া বাজারে আমার গোডাউন থেকে ওএমএস এর চাল কাডধারীদের মাঝে মাল বিতরণ শুরু করি এবং অনেক ভিড় থাকে। এসমন সময় হুলাইল গ্রামের  বাসিন্দা হেকমত ভদ্র ভোটার আইডি সাদৃশ্য একটা ফটোকপি নিয়ে মাল তুলতে আসে কিন্তু বর্তমান কার্ডের সাথে তার ফটোকপি কাগজের কোন মিল না পাওয়ার আমরা তাকে মাল দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে যাচাইয়ের জন্য তার কাগজটি রেখে দেই এসময় সে উত্তেজিত হয় এবং গালামন্দ করে সেখান থেকে চলে যায়। সন্ধ্যায় বহরপুর বাজারে আসি এবং হেকমত ভদ্রর কার্ডটি তার ওয়ার্ডের মেম্বরকে দেখালে তিনি বলে এটা কোন কার্ডই না পরে বাজারের নিমতলায় বাবু নামে এক ব্যবসায়িকে এই কার্ডটি দেখালে তিনিও বলেন এটা কোন কার্ডই না একটা ফটোকপি কাগজ মাত্র। সে সময় হেকমত
ভদ্র কাগজটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়।  পরবর্তীতে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ইন্ধনে এই হেকমত চাল বিতরণে অনিয়ম  এর কথা বলে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি সম্পূর্ণ বিধি মোতাবেক ওএমএস এর কার্যক্রম পরিচালনা করছি। কোন অপপ্রচারে কান না দেয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ করছি।