
প্রতিদিন প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটানো: প্রতিদিন প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো মানসিক চাপ কমায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং কর্টিসল হরমোনের মাত্রা হ্রাস করে। এটি হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী।
প্রতিদিনের ঘুমের সময় এক ঘণ্টা বাড়ানো: রাত ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত গভীর ঘুম শরীরের মেরামত প্রক্রিয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে হৃদপেশির পুনরুদ্ধার এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে।
স্ক্রিন টাইম কমানো: অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি, ঘুমের ব্যাঘাত এবং মানসিক চাপ বাড়ায়। প্রতিদিন স্ক্রিন টাইম ৩০ মিনিট কমালে হৃদযন্ত্রের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি পায়।
খালি পায়ে প্রাকৃতিক মাটিতে হাঁটা: “গ্রাউন্ডিং” বা খালি পায়ে মাটিতে হাঁটা শরীরের প্রদাহ কমায় এবং রক্তের সান্দ্রতা উন্নত করে, যা হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী।
প্রতিদিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ: প্রতিদিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ মানসিক চাপ কমায়, কর্টিসল হরমোনের মাত্রা হ্রাস করে এবং হৃদযন্ত্রের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
পরামর্শ
এই অভ্যাসগুলো নিয়মিত অনুশীলন করলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে। প্রতিদিনের ছোট ছোট পরিবর্তন দীর্ঘমেয়াদে বড় ফলাফল আনতে পারে। ড. ওলফসনের মতে, হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখতে প্রাকৃতিক জীবনযাপন এবং সচেতনতা গুরুত্বপূর্ণ। –তথ্যসূত্র
লাইফস্টাইল ডেস্ক 







































