বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যমুনার তীর থেকে ১১ মর্টার শেল উদ্ধার

ছবি: সংগৃহীত।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীর তীর থেকে ১১টি বিস্ফোরিত মর্টার শেল উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মর্টার শেলগুলো ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের। বুধবার (১১ জুন) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার পাটিতাপাড়া এলাকা থেকে মর্টার শেলগুলো উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয়রা জানান, শাহাদত নামের এক ব্যক্তি  যমুনা নদীর পাড়ে মাছ ধরতে গিয়ে প্রথমে মর্টার শেলগুলোর খোঁজ পান। হঠাৎ এসব বস্তু দেখতে পেয়ে তিনি আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। পরে আশপাশের লোকজনকে বিষয়টি জানালে এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে ভিড় জমান এবং পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মর্টার শেলগুলো উদ্ধার করে সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যায়।

নিকরাইল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মর্টার শেলগুলো দেখতে পাই। এরপর তাৎক্ষণিকভাবে ভূঞাপুর থানায় খবর দিই এবং এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করি, যেন শেলগুলো সঠিক প্রক্রিয়ায় হস্তান্তর করা যায়।’

ভূঞাপুর থানার ওসি এ কে এম রেজাউল করিম বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, মর্টার শেলগুলো মুক্তিযুদ্ধের সময়ের। অধিকাংশেরই ভেতরে কোন বিস্ফোরক নেই। শেলগুলো সেনা ক্যাম্পে পাঠানো হয়েছে।

জনপ্রিয়

খালেদা জিয়ার সমাধিতে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলি

যমুনার তীর থেকে ১১ মর্টার শেল উদ্ধার

প্রকাশের সময় : ১০:৪৬:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যমুনা নদীর তীর থেকে ১১টি বিস্ফোরিত মর্টার শেল উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মর্টার শেলগুলো ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের। বুধবার (১১ জুন) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার পাটিতাপাড়া এলাকা থেকে মর্টার শেলগুলো উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয়রা জানান, শাহাদত নামের এক ব্যক্তি  যমুনা নদীর পাড়ে মাছ ধরতে গিয়ে প্রথমে মর্টার শেলগুলোর খোঁজ পান। হঠাৎ এসব বস্তু দেখতে পেয়ে তিনি আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। পরে আশপাশের লোকজনকে বিষয়টি জানালে এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে ভিড় জমান এবং পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মর্টার শেলগুলো উদ্ধার করে সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যায়।

নিকরাইল ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মর্টার শেলগুলো দেখতে পাই। এরপর তাৎক্ষণিকভাবে ভূঞাপুর থানায় খবর দিই এবং এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করি, যেন শেলগুলো সঠিক প্রক্রিয়ায় হস্তান্তর করা যায়।’

ভূঞাপুর থানার ওসি এ কে এম রেজাউল করিম বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, মর্টার শেলগুলো মুক্তিযুদ্ধের সময়ের। অধিকাংশেরই ভেতরে কোন বিস্ফোরক নেই। শেলগুলো সেনা ক্যাম্পে পাঠানো হয়েছে।