রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
মানবতাবিরোধী অপরাধ

হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে

ছবি-সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিন জনের বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। সোমবার (২৫ আগস্ট) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। সাক্ষ্য দিচ্ছেন চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা.খায়ের আহমেদ চৌধুরী।

 এর আগে রোববার (২৪ আগস্ট) জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক রাজিবুল ইসলামসহ ৩ জন ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন।
 
সাক্ষ্যে রাজিবুল ইসলাম বলেন, ময়নাতদন্তের প্রথম রিপোর্টে পুলিশের গুলির কারণে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরনে আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে উল্লেখ করায় সেই রিপোর্ট গ্রহণ করেনি পুলিশ। এরপর তাকে সরকারের উচ্চ মহল থেকে চাপ ও মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেয়া হয়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আবু সাঈদের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট করার কথাও জানান রাজিবুল ইসলাম।
 
এ নিয়ে এ মামলায় ৮১ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনের সাক্ষ্য ও জেরা সম্পন্ন হয়।
 
এদিকে জুলাই আন্দোলনের সময় ফার্মগেটে নাফিজসহ তিন জনকে হত্যা মামলায় গ্রেফতার শচীন মল্লিককে বৃহস্পতিবার হাজির করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। এছাড়া রামপুরায় কার্নিশ থেকে গুলি এবং একজনকে হত্যা মামলায় পলাতক সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবসহ ৪ জনকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
 
জনপ্রিয়

শূন্যরেখা অতিক্রম, বিজিবির হাতে বিএসএফ সদস্য আটক

মানবতাবিরোধী অপরাধ

হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে

প্রকাশের সময় : ১২:১৮:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫

জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিন জনের বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। সোমবার (২৫ আগস্ট) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। সাক্ষ্য দিচ্ছেন চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক ডা.খায়ের আহমেদ চৌধুরী।

 এর আগে রোববার (২৪ আগস্ট) জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক রাজিবুল ইসলামসহ ৩ জন ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন।
 
সাক্ষ্যে রাজিবুল ইসলাম বলেন, ময়নাতদন্তের প্রথম রিপোর্টে পুলিশের গুলির কারণে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরনে আবু সাঈদের মৃত্যু হয়েছে উল্লেখ করায় সেই রিপোর্ট গ্রহণ করেনি পুলিশ। এরপর তাকে সরকারের উচ্চ মহল থেকে চাপ ও মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেয়া হয়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আবু সাঈদের পোস্টমর্টেম রিপোর্ট করার কথাও জানান রাজিবুল ইসলাম।
 
এ নিয়ে এ মামলায় ৮১ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৯ জনের সাক্ষ্য ও জেরা সম্পন্ন হয়।
 
এদিকে জুলাই আন্দোলনের সময় ফার্মগেটে নাফিজসহ তিন জনকে হত্যা মামলায় গ্রেফতার শচীন মল্লিককে বৃহস্পতিবার হাজির করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। এছাড়া রামপুরায় কার্নিশ থেকে গুলি এবং একজনকে হত্যা মামলায় পলাতক সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবসহ ৪ জনকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।