বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গৃহপালিত পশু প্রাণী পালনের মাধ্যমে পরিবারের স্বচ্ছলতা আসে: উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

দেলোয়ার হোসেন, ঢাকা ব্যুরো।।

প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন,“পশু পালনের মাধ্যমে পরিবারে স্বচ্ছলতা আসে।  হাঁস-মুরগি ও পশু মমতা দিয়ে পালন করুন। সঠিকভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে পালন করলে ক্ষতি কম হবে।” আমিও পালিত পশু প্রাণী লালন পালন করলে আর্থিকভাবে সচ্ছলতা ফিরে আসে। দারিদ্রতা দূর হয়। অর্থনৈতিকভাবে মুক্তি মিলে। পরিবারের অভাব অনটন দূর হয়। অন্যের উপর নির্ভর করতে হয় না। স্বাবলম্বী হওয়া যায়।
তিনি আরও বলেন, সরকার গ্রামীণ পর্যায়ে পশুপালন সম্প্রসারণে নানা উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে একদিকে পরিবারে স্বাবলম্বিতা আসবে, অন্যদিকে দেশীয় আমিষ উৎপাদন বাড়বে।
পুরুষের পাশাপাশি নারীদের সমাজ উন্নয়নে সমানভাবে এগিয়ে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।  রোববার সকালে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার আটি ভাঁওয়াল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে প্রাণী ও প্রাণীর খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি ২১৭টি পরিবারে বিভিন্ন প্রাণী ও পশু-পুষ্টি পৌঁছে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ছিল,৬৪টি পরিবারে প্রতিটিতে ২১টি করে হাঁস, ৬৯টি পরিবারে প্রতিটিতে ২৫টি করে মুরগি,১০টি পরিবারে প্রতিটিতে ২টি করে ছাগল,৭৪টি পরিবারে প্রতিটিতে ৩টি করে ভেড়া। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসার ড. মো. আব্দুস সাত্তারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক স্কীন প্রজনন শাহ জামান খান, প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের পরিচালক ফরিদা ইয়াসমিন, কেরানীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মহুয়া শারমিন মুনমুন, কেরানীগঞ্জ পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা তাইবুর রহমান, কেরানীগঞ্জ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা কারিশমা আহমেদ।
জনপ্রিয়

পঞ্চগড়ে কৃষকের অধিকার ও অন্তর্ভুক্তিকরন এবং নারী ও শিশুর সহিংসতারোধে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত

গৃহপালিত পশু প্রাণী পালনের মাধ্যমে পরিবারের স্বচ্ছলতা আসে: উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

প্রকাশের সময় : ০৫:১০:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

দেলোয়ার হোসেন, ঢাকা ব্যুরো।।

প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন,“পশু পালনের মাধ্যমে পরিবারে স্বচ্ছলতা আসে।  হাঁস-মুরগি ও পশু মমতা দিয়ে পালন করুন। সঠিকভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে পালন করলে ক্ষতি কম হবে।” আমিও পালিত পশু প্রাণী লালন পালন করলে আর্থিকভাবে সচ্ছলতা ফিরে আসে। দারিদ্রতা দূর হয়। অর্থনৈতিকভাবে মুক্তি মিলে। পরিবারের অভাব অনটন দূর হয়। অন্যের উপর নির্ভর করতে হয় না। স্বাবলম্বী হওয়া যায়।
তিনি আরও বলেন, সরকার গ্রামীণ পর্যায়ে পশুপালন সম্প্রসারণে নানা উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে একদিকে পরিবারে স্বাবলম্বিতা আসবে, অন্যদিকে দেশীয় আমিষ উৎপাদন বাড়বে।
পুরুষের পাশাপাশি নারীদের সমাজ উন্নয়নে সমানভাবে এগিয়ে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।  রোববার সকালে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার আটি ভাঁওয়াল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে প্রাণী ও প্রাণীর খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি ২১৭টি পরিবারে বিভিন্ন প্রাণী ও পশু-পুষ্টি পৌঁছে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ছিল,৬৪টি পরিবারে প্রতিটিতে ২১টি করে হাঁস, ৬৯টি পরিবারে প্রতিটিতে ২৫টি করে মুরগি,১০টি পরিবারে প্রতিটিতে ২টি করে ছাগল,৭৪টি পরিবারে প্রতিটিতে ৩টি করে ভেড়া। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা প্রাণী সম্পদ অফিসার ড. মো. আব্দুস সাত্তারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক স্কীন প্রজনন শাহ জামান খান, প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের পরিচালক ফরিদা ইয়াসমিন, কেরানীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মহুয়া শারমিন মুনমুন, কেরানীগঞ্জ পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা তাইবুর রহমান, কেরানীগঞ্জ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা কারিশমা আহমেদ।