মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ক্ষমতা কমলো কেজরিওয়ালের

বার্তাকণ্ঠ ডেস্ক ## দ্য গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটরি অব দিল্লি (জিএনসিটিডি) আইনটি বলবৎ হওয়ায় ভারতের রাজধানী দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ক্ষমতা কমে গেল।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের ভাষ্য, এতে দিল্লির নির্বাচিত আম আদমি পার্টির সরকারের তুলনায় অতিরিক্ত ক্ষমতা ভোগ করবেন কেন্দ্র মনোনীত উপরাজ্যপাল অনিল বৈজল। এখন থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হলে তার পরামর্শ নিতে হবে দিল্লির সরকারকে।

গত ২২ মার্চ লোকসভা এবং ২৪ মার্চ রাজ্যসভায় জিএনসিটিডি বিলটি পাস হয়েছিল। ওই সময় আম আদমি পার্টি ও কংগ্রেস ছাড়াও ভারতের একাধিক বিরোধী দল বিজেপির কেন্দ্রীয় সরকারের উত্থাপিত এই বিলের প্রতিবাদে রাজ্যসভায় ওয়াকআউট করে।

তবে ভারতীয় পার্লামেন্টের উভয়কক্ষে বিজেপির একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর বিরোধিতার মধ্যে গত ২৮ মার্চ ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ সেই বিলে স্বাক্ষর করলে তা আইনে পরিণত হয়।

কেজরিওয়ালের অভিযোগ, ২০১৫ ও ২০২০ সালের নির্বাচিত সরকারের তুলনায় উপরাজ্যপালের হাতে অধিক ক্ষমতা তুলে দেয়ার এই প্রচেষ্টা দিল্লির আম জনতার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার সমতুল্য। এর মাধ্যমে কার্যত দিল্লির ভোটারদের সঙ্গে বঞ্চনা করা হলো।

আপনার মন্তব্য লিখুন

লেখকের সম্পর্কে

Shahriar Hossain

জনপ্রিয়

১০ দলীয় সমঝোতায় সিরাজগঞ্জের তিন আসনে এনসিপির প্রার্থিতা প্রত্যাহার

ক্ষমতা কমলো কেজরিওয়ালের

প্রকাশের সময় : ০১:৩৮:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ এপ্রিল ২০২১

বার্তাকণ্ঠ ডেস্ক ## দ্য গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটরি অব দিল্লি (জিএনসিটিডি) আইনটি বলবৎ হওয়ায় ভারতের রাজধানী দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ক্ষমতা কমে গেল।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের ভাষ্য, এতে দিল্লির নির্বাচিত আম আদমি পার্টির সরকারের তুলনায় অতিরিক্ত ক্ষমতা ভোগ করবেন কেন্দ্র মনোনীত উপরাজ্যপাল অনিল বৈজল। এখন থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হলে তার পরামর্শ নিতে হবে দিল্লির সরকারকে।

গত ২২ মার্চ লোকসভা এবং ২৪ মার্চ রাজ্যসভায় জিএনসিটিডি বিলটি পাস হয়েছিল। ওই সময় আম আদমি পার্টি ও কংগ্রেস ছাড়াও ভারতের একাধিক বিরোধী দল বিজেপির কেন্দ্রীয় সরকারের উত্থাপিত এই বিলের প্রতিবাদে রাজ্যসভায় ওয়াকআউট করে।

তবে ভারতীয় পার্লামেন্টের উভয়কক্ষে বিজেপির একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর বিরোধিতার মধ্যে গত ২৮ মার্চ ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ সেই বিলে স্বাক্ষর করলে তা আইনে পরিণত হয়।

কেজরিওয়ালের অভিযোগ, ২০১৫ ও ২০২০ সালের নির্বাচিত সরকারের তুলনায় উপরাজ্যপালের হাতে অধিক ক্ষমতা তুলে দেয়ার এই প্রচেষ্টা দিল্লির আম জনতার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার সমতুল্য। এর মাধ্যমে কার্যত দিল্লির ভোটারদের সঙ্গে বঞ্চনা করা হলো।