বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৬ মাসে কোরআনে হাফেজ শিশু আফফান

হোসেনপুরের আল-জামিয়াতুল কাদিরিয়া ও শাহেদল এতিমখানা মাদরাসার হিফজ বিভাগের ছাত্র এই বিভাগ থেকেই সে পবিত্র কুরআনের হাফেজ। মাত্র ছয় মাস পবিত্র কোরআনে হাফেজ হয়েছেন, সেই নয় বছরের শিশু।

শিশুটির নাম মো. আফ্ফান মিয়া। তার বাড়ি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার দক্ষিণ শাহেদল গ্রামে। বাবার নাম মাহতাব উদ্দিন (স্বপন)।

হোসেনপুরের আল-জামিয়াতুল কাদিরিয়া ও শাহেদল এতিমখানা মাদরাসার হিফজ বিভাগের ছাত্র সিয়াম। এই বিভাগ থেকেই সে পবিত্র কোরআনে হাফেজ হয়েছে।

মো.আফ্ফান মিয়ার বাবা স্বপন মিয়া বলেন, আমার বড় ছেলেকে কুরআনে হাফেজ করতে অনেক চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু পারিনি। সেখানে ব্যর্থ হয়ে আমার মধ্যে জেদ মেজো ছেলেকে হিফজ পড়াবো। আল্লাহ আমার এ ইচ্ছা পূরণ করলেন। তিনি এবং আমার ছেলের শিক্ষকদের প্রতি শুকরিয়া।

তিনি বলেন, আফফান ছোটবেলা থেকেই অনেক মেধাবী ছিল, তাকে ৮ বছর বয়সে মাদরাসায় ভর্তি করিয়ে দেই। সে এত তাড়াতাড়ি হিফজ শেষ করবে, সেটা কখনো ভাবিনি। আমি সকলের কাছে ছেলের জন্য দোয়া চাই।

হিফজ বিভাগের শিক্ষক হাফেজ কারী দিদারুল ইসলাম জানান, আফফান শুরুতেই প্রতিদিন কোরআনে থেকে ৫-৬ পৃষ্টা করে মুখস্থ শোনাতো। তার এমন মেধায় আমরা বিস্মিত ছিলাম। তখনি মনে হতো সে এমন একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।

জনপ্রিয়

বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে হার্ডলাইনে বিএনপি, স্বতন্ত্র প্রার্থী শতাধিক

৬ মাসে কোরআনে হাফেজ শিশু আফফান

প্রকাশের সময় : ০৮:৫৩:৪৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ জুলাই ২০২২

হোসেনপুরের আল-জামিয়াতুল কাদিরিয়া ও শাহেদল এতিমখানা মাদরাসার হিফজ বিভাগের ছাত্র এই বিভাগ থেকেই সে পবিত্র কুরআনের হাফেজ। মাত্র ছয় মাস পবিত্র কোরআনে হাফেজ হয়েছেন, সেই নয় বছরের শিশু।

শিশুটির নাম মো. আফ্ফান মিয়া। তার বাড়ি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার দক্ষিণ শাহেদল গ্রামে। বাবার নাম মাহতাব উদ্দিন (স্বপন)।

হোসেনপুরের আল-জামিয়াতুল কাদিরিয়া ও শাহেদল এতিমখানা মাদরাসার হিফজ বিভাগের ছাত্র সিয়াম। এই বিভাগ থেকেই সে পবিত্র কোরআনে হাফেজ হয়েছে।

মো.আফ্ফান মিয়ার বাবা স্বপন মিয়া বলেন, আমার বড় ছেলেকে কুরআনে হাফেজ করতে অনেক চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু পারিনি। সেখানে ব্যর্থ হয়ে আমার মধ্যে জেদ মেজো ছেলেকে হিফজ পড়াবো। আল্লাহ আমার এ ইচ্ছা পূরণ করলেন। তিনি এবং আমার ছেলের শিক্ষকদের প্রতি শুকরিয়া।

তিনি বলেন, আফফান ছোটবেলা থেকেই অনেক মেধাবী ছিল, তাকে ৮ বছর বয়সে মাদরাসায় ভর্তি করিয়ে দেই। সে এত তাড়াতাড়ি হিফজ শেষ করবে, সেটা কখনো ভাবিনি। আমি সকলের কাছে ছেলের জন্য দোয়া চাই।

হিফজ বিভাগের শিক্ষক হাফেজ কারী দিদারুল ইসলাম জানান, আফফান শুরুতেই প্রতিদিন কোরআনে থেকে ৫-৬ পৃষ্টা করে মুখস্থ শোনাতো। তার এমন মেধায় আমরা বিস্মিত ছিলাম। তখনি মনে হতো সে এমন একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।