শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাউজানে বিষাক্ত সাপের দংশনে গৃহবধুর মৃত্যু! 

দুই-আড়াই বছর বয়সী ছোট্ট আদরের মেয়ে রায়াকে নিয়ে ঘুমিয়েছিলেন গৃহবধু  শামসুন   নাহার।   রাত   ১টার   দিকে  ঘুমন্ত   অবস্থায়   রায়ার   মা শামসুন নাহারকে দংশন করে বিষাক্ত সাপ। গত শনিবার রাত আড়াইটায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তবে রক্ষা পেয়েছেন মায়ের সঙ্গে থাকা ছোট্ট শিশু রায়া। ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার পাহাড়তলী ইউনিয়নের মহামুনি এলাকার একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পে।
জানাযায়, গত শনিবার রাত ১টায় মহামুনি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩৭ নম্বর ঘরেঘুমন্ত  অবস্থায়  গৃহবধু  শামসুন  নাহারকে   বিষাক্ত  সাপ  দংশন  করে। পরে পরিবারের সদস্যসহ আশ্রয়ণ প্রকল্পের লোকজন দ্রুত উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধিন অবস্থায় তিনি   মারা   যান।  শামসুন  নাহার   পাচখাইন   এলাকার   বাসিন্দা  ও পাহাড়তলী মহামুনি আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসকারী কাতার প্রবাসী মো.জুয়েল’র স্ত্রী। গৃহবধু শামসুন নাহার তার দেবর, জা ও শশুর-শাশুরিকে নিয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ওই ঘরে থাকতেন বলে জানা গেছে।
আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসকারী নজরুল ইসলাম নজু বলেন, শনিবার রাত ১টা ৪ মিনিটের সময় আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩৭ নম্বর ঘরে ওই গৃহবধুর হাতে বিষধর সাপে দংশন করার সংবাদ পায়। আমি তার ঘরে গিয়ে ওই গৃহবধুর সঙ্গে কথা বলি। দংশন করার পর সাপটি বসে থাকতে দেখার কথা জানিয়েছিল ওই গৃহবধু। পরে আমরা হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করি। হাসপাতালেই তার মৃত্যু হয়। বিষাক্ত সাপের দংশনে গৃহবধুর মৃত্যুর ঘটনায় ওই এলাকায় জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
জনপ্রিয়

টাঙ্গাইলের শাড়ি পরে বড়দিন উদযাপন করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনার

রাউজানে বিষাক্ত সাপের দংশনে গৃহবধুর মৃত্যু! 

প্রকাশের সময় : ০৪:৩১:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৩
দুই-আড়াই বছর বয়সী ছোট্ট আদরের মেয়ে রায়াকে নিয়ে ঘুমিয়েছিলেন গৃহবধু  শামসুন   নাহার।   রাত   ১টার   দিকে  ঘুমন্ত   অবস্থায়   রায়ার   মা শামসুন নাহারকে দংশন করে বিষাক্ত সাপ। গত শনিবার রাত আড়াইটায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তবে রক্ষা পেয়েছেন মায়ের সঙ্গে থাকা ছোট্ট শিশু রায়া। ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার পাহাড়তলী ইউনিয়নের মহামুনি এলাকার একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পে।
জানাযায়, গত শনিবার রাত ১টায় মহামুনি আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩৭ নম্বর ঘরেঘুমন্ত  অবস্থায়  গৃহবধু  শামসুন  নাহারকে   বিষাক্ত  সাপ  দংশন  করে। পরে পরিবারের সদস্যসহ আশ্রয়ণ প্রকল্পের লোকজন দ্রুত উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধিন অবস্থায় তিনি   মারা   যান।  শামসুন  নাহার   পাচখাইন   এলাকার   বাসিন্দা  ও পাহাড়তলী মহামুনি আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসকারী কাতার প্রবাসী মো.জুয়েল’র স্ত্রী। গৃহবধু শামসুন নাহার তার দেবর, জা ও শশুর-শাশুরিকে নিয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ওই ঘরে থাকতেন বলে জানা গেছে।
আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসকারী নজরুল ইসলাম নজু বলেন, শনিবার রাত ১টা ৪ মিনিটের সময় আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৩৭ নম্বর ঘরে ওই গৃহবধুর হাতে বিষধর সাপে দংশন করার সংবাদ পায়। আমি তার ঘরে গিয়ে ওই গৃহবধুর সঙ্গে কথা বলি। দংশন করার পর সাপটি বসে থাকতে দেখার কথা জানিয়েছিল ওই গৃহবধু। পরে আমরা হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করি। হাসপাতালেই তার মৃত্যু হয়। বিষাক্ত সাপের দংশনে গৃহবধুর মৃত্যুর ঘটনায় ওই এলাকায় জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।