মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শরণখোলায় তীব্র তাপদাহের পর স্বস্তির বৃষ্টি

শরণখোলা (বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ
বাগেরহাট জেলার শরণখোলা উপজেলায় কয়েকদিনের তীব্র তাপদাহের পর মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে স্বস্তির বৃষ্টি নেমেছে। প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিল সাধারণ মানুষসহ গবাদি পশু ও পাখিরা।
গত কয়েকদিন ধরেই শরণখোলায় তাপমাত্রা ছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। প্রচণ্ড রোদের কারণে দিনের বেলায় রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল অনেকটা কমে গিয়েছিল। কৃষিকাজেও পড়েছিল বিরূপ প্রভাব।
এমন পরিস্থিতিতে আজ দুপুরে শুরু হওয়া হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে। বিশেষ করে কৃষকরা এই বৃষ্টিকে আশীর্বাদ হিসেবে দেখছেন। ধানের জমিতে প্রয়োজনীয় পানির সংকট কিছুটা হলেও দূর হবে বলে তারা মনে করছেন।
স্থানীয়রা জানান, এই বৃষ্টি না নামলে গরমের কষ্ট সহ্য করা কঠিন হয়ে উঠছিল। এখন অন্তত কিছুটা ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আগামী কয়েকদিন আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে এবং মাঝে মাঝেই বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
শরণখোলাবাসী আশা করছেন, এই বৃষ্টিপাত নিয়মিত হলে গরম কিছুটা কমবে এবং কৃষিকাজে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
জনপ্রিয়

১০ দলীয় সমঝোতায় সিরাজগঞ্জের তিন আসনে এনসিপির প্রার্থিতা প্রত্যাহার

শরণখোলায় তীব্র তাপদাহের পর স্বস্তির বৃষ্টি

প্রকাশের সময় : ০৫:১৪:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
শরণখোলা (বাগেরহাট)প্রতিনিধিঃ
বাগেরহাট জেলার শরণখোলা উপজেলায় কয়েকদিনের তীব্র তাপদাহের পর মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে স্বস্তির বৃষ্টি নেমেছে। প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছিল সাধারণ মানুষসহ গবাদি পশু ও পাখিরা।
গত কয়েকদিন ধরেই শরণখোলায় তাপমাত্রা ছিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। প্রচণ্ড রোদের কারণে দিনের বেলায় রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল অনেকটা কমে গিয়েছিল। কৃষিকাজেও পড়েছিল বিরূপ প্রভাব।
এমন পরিস্থিতিতে আজ দুপুরে শুরু হওয়া হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি এলাকাবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে। বিশেষ করে কৃষকরা এই বৃষ্টিকে আশীর্বাদ হিসেবে দেখছেন। ধানের জমিতে প্রয়োজনীয় পানির সংকট কিছুটা হলেও দূর হবে বলে তারা মনে করছেন।
স্থানীয়রা জানান, এই বৃষ্টি না নামলে গরমের কষ্ট সহ্য করা কঠিন হয়ে উঠছিল। এখন অন্তত কিছুটা ঠাণ্ডা অনুভূত হচ্ছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, আগামী কয়েকদিন আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে এবং মাঝে মাঝেই বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
শরণখোলাবাসী আশা করছেন, এই বৃষ্টিপাত নিয়মিত হলে গরম কিছুটা কমবে এবং কৃষিকাজে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।