মঙ্গলবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ৯ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কারা বেশি প্রেমে পড়ে, নারী নাকি পুরুষ?

ছবি: সংগৃহীত

নারী না পুরুষ কারা বেশি প্রেমে পড়ে? এ প্রশ্ন যুগ যুগ ধরে আলোচনার বিষয়। তবে সম্প্রতি একটি গবেষণা দিয়েছে চমকপ্রদ তথ্য। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির গবেষণা বলছে, পুরুষই নারীর তুলনায় দ্রুত প্রেমে পড়ে এবং সম্পর্কেও বেশি জড়ায়। গবেষণাটি ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে বায়োলজি অব সেক্স ডিফারেন্সেস সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়।

৩৩টি দেশের ৮০৮ জন তরুণ-তরুণীর ওপর এই গবেষণা চালানো হয়। তাদের বয়স ছিল ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। ফলাফলে দেখা যায়, বিচ্ছেদের পর একজন পুরুষ গড়ে ৪ সপ্তাহের মধ্যেই নতুন সম্পর্কে জড়ায়। সেই ক্ষেত্রে নারীরা সাধারণত ২ মাস বা তার বেশি সময় অপেক্ষা করে। আর ৫ বছরে একজন তরুণ গড়ে ৩.৬ বার সম্পর্কে জড়ান। সেখানে একজন তরুণী মাত্র ২ বার সম্পর্কে জড়ান।

গবেষকরা বলেন, নারীরা সম্পর্ক নিয়ে বেশি সংবেদনশীল ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকেন। সম্পর্ক ভাঙার পর তাঁরা সময় নেন নিজেকে সামলাতে। আর পুরুষেরা তুলনামূলকভাবে দ্রুত নতুন সম্পর্কে প্রবেশ করেন। এই ফলাফল সামাজিক ও মানসিক আচরণের ভিন্নতা বোঝাতে সহায়তা করে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

জনপ্রিয়

আর্থিক সাহায্য চেয়ে জারার পোস্ট, সাত ঘণ্টায় পেলেন যত লাখ টাকা

কারা বেশি প্রেমে পড়ে, নারী নাকি পুরুষ?

প্রকাশের সময় : ১০:১৭:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

নারী না পুরুষ কারা বেশি প্রেমে পড়ে? এ প্রশ্ন যুগ যুগ ধরে আলোচনার বিষয়। তবে সম্প্রতি একটি গবেষণা দিয়েছে চমকপ্রদ তথ্য। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির গবেষণা বলছে, পুরুষই নারীর তুলনায় দ্রুত প্রেমে পড়ে এবং সম্পর্কেও বেশি জড়ায়। গবেষণাটি ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে বায়োলজি অব সেক্স ডিফারেন্সেস সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়।

৩৩টি দেশের ৮০৮ জন তরুণ-তরুণীর ওপর এই গবেষণা চালানো হয়। তাদের বয়স ছিল ১৮ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। ফলাফলে দেখা যায়, বিচ্ছেদের পর একজন পুরুষ গড়ে ৪ সপ্তাহের মধ্যেই নতুন সম্পর্কে জড়ায়। সেই ক্ষেত্রে নারীরা সাধারণত ২ মাস বা তার বেশি সময় অপেক্ষা করে। আর ৫ বছরে একজন তরুণ গড়ে ৩.৬ বার সম্পর্কে জড়ান। সেখানে একজন তরুণী মাত্র ২ বার সম্পর্কে জড়ান।

গবেষকরা বলেন, নারীরা সম্পর্ক নিয়ে বেশি সংবেদনশীল ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকেন। সম্পর্ক ভাঙার পর তাঁরা সময় নেন নিজেকে সামলাতে। আর পুরুষেরা তুলনামূলকভাবে দ্রুত নতুন সম্পর্কে প্রবেশ করেন। এই ফলাফল সামাজিক ও মানসিক আচরণের ভিন্নতা বোঝাতে সহায়তা করে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।