শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঝিকরগাছা পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে নৌকার জয়

যশোর ব্যুরো ।।

শোর ঝিকরগাছা পৌরসভা নির্বাচনে বেসরকারী ফলাফলে  আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের র্প্রাথী মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল নির্বাচিত হয়েছেন।তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৭৫ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কম্পিউটার প্রতীকের ইমরান হাসান সামাদ নিপুন পেয়েছেন ৬ হাজার ১২৬ ভোট। রাতে ভোট গহণা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
একাধিক ভোট কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায় সাধারণ ভোটাররা শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিচ্ছেন। ভোট অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পর্যাপ্ত আইন শৃঙ্খলাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সকাল আটটায় শুরু হওয়া ভোট গ্রহণ বিরতিহীনভাবে চলবে বিকেল চারটা পর্যন্ত।জানা যায়, ১৯৯৮ সালের ৪ এপ্রিল যশোরের ঝিকরগাছা পৌরসভার যাত্রা শুরু হয়। এই পৌরসভার ভোটাররা প্রথম ও সর্বশেষ ভোট দেন ২০০১ সালের ২ এপ্রিল। ৫ বছর পর ২০০৬ সালের ১২ মে এ পৌরসভার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়। এ সময় নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই (২০০৬ সালে) সীমানা সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন ঝিকরগাছার পৌরসভার কাওরিয়া গ্রামের মৃত মোয়ালেম আলির ছেলে শাহিনুর রহমান, মল্লিকপুরের মৃত উলিউল্লাহ মুনসীর ছেলে সাইফুজ্জামান এবং বামনআলী গ্রামের মৃত নেয়াব মোড়লের ছেলে সাহাদত হোসেন। তিনটি মামলার বাদী তিনজন হলেও মামলার বিষয় ছিল একই। মামলায় বাদীরা উল্লেখ করেন, তাদের এলাকায় দরিদ্র মানুষের বাস,আয় কম, পৌর এলাকায় অন্তভুক্ত হলে তাদের বেশি করে ট্যাক্স দিতে হবে। ফলে তারা পৌর এলাকার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে চান না। এই মামলার কারণে নির্বাচন স্থগিত করে হাইকোর্ট। সম্প্রতি আদালত মামলার বাদীর এলাকা বাদ রেখেই নির্বাচনের নির্দেশ দিয়েছেন। এরপর নির্বাচন কমিশন তফশীল ঘোষণা করে।

 

  নজরুল/বার্তাকণ্ঠ

ঝিকরগাছা পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে নৌকার জয়

প্রকাশের সময় : ১০:১১:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২

যশোর ব্যুরো ।।

শোর ঝিকরগাছা পৌরসভা নির্বাচনে বেসরকারী ফলাফলে  আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের র্প্রাথী মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল নির্বাচিত হয়েছেন।তিনি পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৭৫ ভোট, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কম্পিউটার প্রতীকের ইমরান হাসান সামাদ নিপুন পেয়েছেন ৬ হাজার ১২৬ ভোট। রাতে ভোট গহণা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
একাধিক ভোট কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায় সাধারণ ভোটাররা শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিচ্ছেন। ভোট অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পর্যাপ্ত আইন শৃঙ্খলাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সকাল আটটায় শুরু হওয়া ভোট গ্রহণ বিরতিহীনভাবে চলবে বিকেল চারটা পর্যন্ত।জানা যায়, ১৯৯৮ সালের ৪ এপ্রিল যশোরের ঝিকরগাছা পৌরসভার যাত্রা শুরু হয়। এই পৌরসভার ভোটাররা প্রথম ও সর্বশেষ ভোট দেন ২০০১ সালের ২ এপ্রিল। ৫ বছর পর ২০০৬ সালের ১২ মে এ পৌরসভার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়। এ সময় নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই (২০০৬ সালে) সীমানা সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন ঝিকরগাছার পৌরসভার কাওরিয়া গ্রামের মৃত মোয়ালেম আলির ছেলে শাহিনুর রহমান, মল্লিকপুরের মৃত উলিউল্লাহ মুনসীর ছেলে সাইফুজ্জামান এবং বামনআলী গ্রামের মৃত নেয়াব মোড়লের ছেলে সাহাদত হোসেন। তিনটি মামলার বাদী তিনজন হলেও মামলার বিষয় ছিল একই। মামলায় বাদীরা উল্লেখ করেন, তাদের এলাকায় দরিদ্র মানুষের বাস,আয় কম, পৌর এলাকায় অন্তভুক্ত হলে তাদের বেশি করে ট্যাক্স দিতে হবে। ফলে তারা পৌর এলাকার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হতে চান না। এই মামলার কারণে নির্বাচন স্থগিত করে হাইকোর্ট। সম্প্রতি আদালত মামলার বাদীর এলাকা বাদ রেখেই নির্বাচনের নির্দেশ দিয়েছেন। এরপর নির্বাচন কমিশন তফশীল ঘোষণা করে।

 

  নজরুল/বার্তাকণ্ঠ