শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাতীবান্ধায় মসজিদ নির্মাণে বাধা, থানায় অভিযোগ

মোস্তাফিজুর রহমান,  লালমনিরহাট।। লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় চাচার বিরুদ্ধে ভাতিজার মসজিদ নির্মানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।গত ১জুলাই হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের দোলাপাড়া গ্রামে মাদ্রাসার ছাত্রদের ওয়াক্তিয়া নামাজ ঘর তৈরীর জন্য মাটি কাটতে শুরু করেন মোহাব্বত হোসেন মিথুন।

এসময় তার চাচা আলাউদ্দিন এবং তার স্ত্রী লাইলী বেগম পপি মাটি কাটতে বাধা দেয়, এ সময় মাটি কাটতে থাকা লোকজনকেও নানারকম হুমকি দিতে থাকে আলাউদ্দিন ও তার স্ত্রী।জমির মালিক মোহাব্বত হোসেন বলেন, আমার বাবার পৈত্রিক সম্পত্তি এবং ১৯৯৯ সালে আমার বাবার কেনা মোট সাড়ে ছয় শতক জমির উপর আমি আমার বাবার নামে তৈরী করা আল আহবাব মাদ্রাসার ছাত্রদের নামাজ পড়ার জন্য একটি ওয়াক্তিয়া মসজিদ নির্মান করার নিয়ত করছিলাম।

গত বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) কাজ শুরুর জন্য মাটি কাটা শুরু হলে আমার চাচা আলাউদ্দিন এবং চাচী লাইলি বেগম লোকজনকে হুমকি দিয়ে মাটি কাটা বন্ধ করে দেন।তিনি আরও বলেন, আমার বাবার নামে তৈরী করা মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য মসজিদ বানানোর কাজ শুরু করলে আমার চাচা সেই মসজিদকে শয়তানের মসজিদ বলে অপমান করছেন।আমি প্রশাসনের কাছে এবং স্থানীয় মুসলমানদের কাছে এরুপ অবমাননাকর ঘটনার সুষ্টু বিচার চাই এবং হাফেজ ছাত্রদের জন্য যাতে মসজিদটি দ্রুত নির্মান হয় সেজন্য সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।

বাধাপ্রাপ্ত হয়ে জমির মালিক মোহাব্বত হোসেন তার চাচা আলাউদ্দিন এবং চাচী লাইলি বেগমকে আসামী করে হাতীবান্ধা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।এবিষয়ে জানতে মামলার বিবাদী আলাউদ্দিনের সাথে মুঠোফোনে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।হাতীবান্ধা থানা পুলিশে (এসআই) মালার তদন্তকারী অফিসার মমতাজ আলী জানান, ঘটনার অভিযোগের পেয়েছি, তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

হাতীবান্ধায় মসজিদ নির্মাণে বাধা, থানায় অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ১০:৩০:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ জুলাই ২০২১

মোস্তাফিজুর রহমান,  লালমনিরহাট।। লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় চাচার বিরুদ্ধে ভাতিজার মসজিদ নির্মানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।গত ১জুলাই হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের দোলাপাড়া গ্রামে মাদ্রাসার ছাত্রদের ওয়াক্তিয়া নামাজ ঘর তৈরীর জন্য মাটি কাটতে শুরু করেন মোহাব্বত হোসেন মিথুন।

এসময় তার চাচা আলাউদ্দিন এবং তার স্ত্রী লাইলী বেগম পপি মাটি কাটতে বাধা দেয়, এ সময় মাটি কাটতে থাকা লোকজনকেও নানারকম হুমকি দিতে থাকে আলাউদ্দিন ও তার স্ত্রী।জমির মালিক মোহাব্বত হোসেন বলেন, আমার বাবার পৈত্রিক সম্পত্তি এবং ১৯৯৯ সালে আমার বাবার কেনা মোট সাড়ে ছয় শতক জমির উপর আমি আমার বাবার নামে তৈরী করা আল আহবাব মাদ্রাসার ছাত্রদের নামাজ পড়ার জন্য একটি ওয়াক্তিয়া মসজিদ নির্মান করার নিয়ত করছিলাম।

গত বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) কাজ শুরুর জন্য মাটি কাটা শুরু হলে আমার চাচা আলাউদ্দিন এবং চাচী লাইলি বেগম লোকজনকে হুমকি দিয়ে মাটি কাটা বন্ধ করে দেন।তিনি আরও বলেন, আমার বাবার নামে তৈরী করা মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য মসজিদ বানানোর কাজ শুরু করলে আমার চাচা সেই মসজিদকে শয়তানের মসজিদ বলে অপমান করছেন।আমি প্রশাসনের কাছে এবং স্থানীয় মুসলমানদের কাছে এরুপ অবমাননাকর ঘটনার সুষ্টু বিচার চাই এবং হাফেজ ছাত্রদের জন্য যাতে মসজিদটি দ্রুত নির্মান হয় সেজন্য সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।

বাধাপ্রাপ্ত হয়ে জমির মালিক মোহাব্বত হোসেন তার চাচা আলাউদ্দিন এবং চাচী লাইলি বেগমকে আসামী করে হাতীবান্ধা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।এবিষয়ে জানতে মামলার বিবাদী আলাউদ্দিনের সাথে মুঠোফোনে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।হাতীবান্ধা থানা পুলিশে (এসআই) মালার তদন্তকারী অফিসার মমতাজ আলী জানান, ঘটনার অভিযোগের পেয়েছি, তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।