রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সীমান্তের ওপারে মাইন বিস্ফোরণে ২ বাংলাদেশি আহত

ফাইল ছবি।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে অবৈধভাবে গরু আনতে গিয়ে দুই বাংলাদেশি নাগরিক ল্যান্ড মাইন বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হয়েছেন।

শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বিকেলে নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্ত পিলার ৪৭-৪৮ এর মধ্যবর্তী শূন্য রেখা থেকে আনুমানিক ৩০০ মিটার মিয়ানমারের ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।

মাইন বিস্ফোরণে আহত হওয়ার বিষয়ে জানতে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরুল আবছারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।

আহতরা হলেন নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কম্বনিয়ার মৃত মোহাম্মদের ছেলে নুরুল আবছার ও রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আলি আহমদের ছেলে বাবুল।

আহতদেরকে চিকিৎসার জন্য নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক কক্সবাজারে নেয়ার পরামর্শ দেন। পরে তাদেরকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

এলাকাবাসী জানায়, আহত ব্যক্তিরা চোরাকারবারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তারা চোরাই পথে মাদক ইয়াবা ও গরু আনার উদ্দেশ্যে মিয়ানমারের ভেতরে প্রবেশ করেছিল।

সীমান্তের ওপারে মাইন বিস্ফোরণে ২ বাংলাদেশি আহত

প্রকাশের সময় : ০১:১৩:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ মে ২০২৪

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে অবৈধভাবে গরু আনতে গিয়ে দুই বাংলাদেশি নাগরিক ল্যান্ড মাইন বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হয়েছেন।

শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বিকেলে নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্ত পিলার ৪৭-৪৮ এর মধ্যবর্তী শূন্য রেখা থেকে আনুমানিক ৩০০ মিটার মিয়ানমারের ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।

মাইন বিস্ফোরণে আহত হওয়ার বিষয়ে জানতে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরুল আবছারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।

আহতরা হলেন নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কম্বনিয়ার মৃত মোহাম্মদের ছেলে নুরুল আবছার ও রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের আলি আহমদের ছেলে বাবুল।

আহতদেরকে চিকিৎসার জন্য নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক কক্সবাজারে নেয়ার পরামর্শ দেন। পরে তাদেরকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

এলাকাবাসী জানায়, আহত ব্যক্তিরা চোরাকারবারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। তারা চোরাই পথে মাদক ইয়াবা ও গরু আনার উদ্দেশ্যে মিয়ানমারের ভেতরে প্রবেশ করেছিল।