শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনার সবশেষ অবস্থা

সারা দেশে মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ অনেক কমে এসেছে। তবে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনায় কেউ মারা যায়নি। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা আগের দিনের মতোই রয়েছে। এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৩৯ জন।

এছাড়া সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৩১ জনে।

সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত করোনাবিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।


বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৪৮৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪৭ শতাংশ। এছাড়া সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও  ৫৪ জন রোগী। এ নিয়ে মোট সুস্থ রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫১ জন।

এর আগের রোববার (২৫ ডিসেম্বর) ৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। এদিন করোনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে।

দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।

পরবর্তী সময়ে করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছিল।

২০২১ সালের ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এরমধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট সর্বোচ্চ ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়। এরপর গত ১৩ আগস্ট মৃতের সংখ্যা ২০০ এর নিচে নামা শুরু করে। দীর্ঘদিন শতাধিক থাকার পর গত ২৮ আগস্ট মৃত্যু ১০০ এর নিচে নেমে আসে। ডেলটার পর করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আঘাত হানে।

গত ২০ এপ্রিল করোনায় আবারও মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। এরপর টানা ৩০ দিন করোনায় মৃত্যুশূন্য দিন পার করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হলেও এখন পরিস্থিতি মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে।

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনার সবশেষ অবস্থা

প্রকাশের সময় : ০৬:২৭:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২২

সারা দেশে মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ অনেক কমে এসেছে। তবে সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনায় কেউ মারা যায়নি। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা আগের দিনের মতোই রয়েছে। এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৩৯ জন।

এছাড়া সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৭ হাজার ৩১ জনে।

সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত করোনাবিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।


বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৪৮৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪৭ শতাংশ। এছাড়া সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও  ৫৪ জন রোগী। এ নিয়ে মোট সুস্থ রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫১ জন।

এর আগের রোববার (২৫ ডিসেম্বর) ৬ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। এদিন করোনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে।

দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।

পরবর্তী সময়ে করোনার ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছিল।

২০২১ সালের ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এরমধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট সর্বোচ্চ ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়। এরপর গত ১৩ আগস্ট মৃতের সংখ্যা ২০০ এর নিচে নামা শুরু করে। দীর্ঘদিন শতাধিক থাকার পর গত ২৮ আগস্ট মৃত্যু ১০০ এর নিচে নেমে আসে। ডেলটার পর করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আঘাত হানে।

গত ২০ এপ্রিল করোনায় আবারও মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। এরপর টানা ৩০ দিন করোনায় মৃত্যুশূন্য দিন পার করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হলেও এখন পরিস্থিতি মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে।