শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাতে এসি চালানোর সঠিক নিয়ম

চিকিৎসকেরা বলেন, শরীর তাপমাত্রার বৈপরিত্যের সঙ্গে মানিয়ে নিতে একটু সময় নেয়। এই দহনদিনে রাতের তাপমাত্রা কখনও বাড়ে আবার কখনো কমে। এমন রাতে যারা এসি চালিয়ে ঘুমাতে যান তাদের কিছু নিয়ম মানতে হবে।

রাতে এসি ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রিতে চালান। তারপর স্লিপ মোড অন করে রাখুন। এই তাপমাত্রায় ধীরে ধীরে বাইরের তাপমাত্রা অনুযায়ী এসি নিজের টেম্পারেচার ঠিক করে নিতে পারে। ফলে ঘুমের মধ্য়ে আর ঠান্ডা লাগার ভয় থাকে না। তবে সব এসিতে স্লিপ মোড থাকে না। যাদের এসিতে স্লিপ মোড নেই, তারা ভোর বেলায় উঠে এসি বন্ধ করে ফ্যান চালিয়ে দিন। এই কাজটা করলে সুস্থ থাকতে পারবেন।

সারা রাত ঘরে এসি চালানোর প্রয়োজন নেই। টাইমার সেট করে রাখতে পারেন, যাতে ভোরবেলা এসি বন্ধ হয়ে যায়।

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করে ঘুমাতে যান। যাতে পানিশূন্যতা দেখা না দেয়। ক্রনিক কিডনি ডিজিজ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পানি পান  করুন।  হঠাৎ পানি পান বাড়াবেন না।

উল্লেখ্য, এসির তাপমাত্রা যত কমাবেন, কম্প্রেসর তত বেশি চলবে এবং বিদ্যুৎও খরচও তত বেশি হবে। আমাদের শরীরের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৬-৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের মধ্যে থাকে। গরমে বাইরের তাপমাত্রা থাকে ৩৪-৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের মধ্যে। এ সময় ঘরের তাপমাত্রা ১৬ কিংবা ১৮ ডিগ্রি না রেখে ২৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে রাখতে পারেন।

রাতে এসি চালানোর সঠিক নিয়ম

প্রকাশের সময় : ০১:৩৯:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

চিকিৎসকেরা বলেন, শরীর তাপমাত্রার বৈপরিত্যের সঙ্গে মানিয়ে নিতে একটু সময় নেয়। এই দহনদিনে রাতের তাপমাত্রা কখনও বাড়ে আবার কখনো কমে। এমন রাতে যারা এসি চালিয়ে ঘুমাতে যান তাদের কিছু নিয়ম মানতে হবে।

রাতে এসি ২৪ থেকে ২৬ ডিগ্রিতে চালান। তারপর স্লিপ মোড অন করে রাখুন। এই তাপমাত্রায় ধীরে ধীরে বাইরের তাপমাত্রা অনুযায়ী এসি নিজের টেম্পারেচার ঠিক করে নিতে পারে। ফলে ঘুমের মধ্য়ে আর ঠান্ডা লাগার ভয় থাকে না। তবে সব এসিতে স্লিপ মোড থাকে না। যাদের এসিতে স্লিপ মোড নেই, তারা ভোর বেলায় উঠে এসি বন্ধ করে ফ্যান চালিয়ে দিন। এই কাজটা করলে সুস্থ থাকতে পারবেন।

সারা রাত ঘরে এসি চালানোর প্রয়োজন নেই। টাইমার সেট করে রাখতে পারেন, যাতে ভোরবেলা এসি বন্ধ হয়ে যায়।

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করে ঘুমাতে যান। যাতে পানিশূন্যতা দেখা না দেয়। ক্রনিক কিডনি ডিজিজ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পানি পান  করুন।  হঠাৎ পানি পান বাড়াবেন না।

উল্লেখ্য, এসির তাপমাত্রা যত কমাবেন, কম্প্রেসর তত বেশি চলবে এবং বিদ্যুৎও খরচও তত বেশি হবে। আমাদের শরীরের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৬-৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের মধ্যে থাকে। গরমে বাইরের তাপমাত্রা থাকে ৩৪-৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের মধ্যে। এ সময় ঘরের তাপমাত্রা ১৬ কিংবা ১৮ ডিগ্রি না রেখে ২৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে রাখতে পারেন।