রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ময়মনসিংহে গৃহবধূর গলাকাটা লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

প্রতীকী ছবি

ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় হাজেরা খাতুন (৩৫) নামের এক গৃহবধূর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী সোহেল মিয়া (৪০) পলাতক রয়েছে। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের গুজারভিটা এলাকার একটি ধানখেত থেকে এ লাশ উদ্ধার করে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ।

নিহত হাজেরা খাতুন গুজারভিটা এলাকার বীরমুক্তিযোদ্ধা মৃত আজাহার উদ্দিনের পূত্রবধূ। দাম্পত্য জীবনে তিনি দুই সন্তানের জননী। এ ছাড়াও তিনি পার্শ্ববর্তী পালগাও গ্রামের হাছেন আলীর মেয়ে বলে জানা গেছে।

কাচিনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুশফিকুর রহমান লিটন জানান, ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। শুনেছি স্বামীর সঙ্গে নিহতের বনিবনা ছিল না।

ভালুকা মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ জানান, কিছুদিন ধরে স্বামী-স্ত্রীর বিবাদ চলছিল। প্রায়ই স্বামী সোহেল তার স্ত্রীকে মারধর করতেন। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী পলাতক রয়েছেন। প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে, হাজেরা খাতুন স্বামীর হাতেই খুন হয়েছেন। তবে নিহতের ময়নাতদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।

ময়মনসিংহে গৃহবধূর গলাকাটা লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

প্রকাশের সময় : ০৩:৩৯:০১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪

ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় হাজেরা খাতুন (৩৫) নামের এক গৃহবধূর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী সোহেল মিয়া (৪০) পলাতক রয়েছে। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কাচিনা ইউনিয়নের গুজারভিটা এলাকার একটি ধানখেত থেকে এ লাশ উদ্ধার করে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ।

নিহত হাজেরা খাতুন গুজারভিটা এলাকার বীরমুক্তিযোদ্ধা মৃত আজাহার উদ্দিনের পূত্রবধূ। দাম্পত্য জীবনে তিনি দুই সন্তানের জননী। এ ছাড়াও তিনি পার্শ্ববর্তী পালগাও গ্রামের হাছেন আলীর মেয়ে বলে জানা গেছে।

কাচিনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুশফিকুর রহমান লিটন জানান, ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। শুনেছি স্বামীর সঙ্গে নিহতের বনিবনা ছিল না।

ভালুকা মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ জানান, কিছুদিন ধরে স্বামী-স্ত্রীর বিবাদ চলছিল। প্রায়ই স্বামী সোহেল তার স্ত্রীকে মারধর করতেন। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী পলাতক রয়েছেন। প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে, হাজেরা খাতুন স্বামীর হাতেই খুন হয়েছেন। তবে নিহতের ময়নাতদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।